এই গরমে দীর্ঘক্ষণ মেকআপ ধরে রাখাটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিছু টেকনিক অনুসরণ করে মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করা যায়। । মেকাপ যদি পুজো দে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনাকে দেখতে খুব বাজে লাগবে তাই অবশ্যই দেখিনি যে পুজোতে পারফেক্ট মেকাপ কিভাবে করবেন-
মেকআপ করার আগে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। মৃত কোষ তুলে ফেলুন। কেননা, মেকআপ মৃত কোষের সঙ্গে আলগাভাবে লেগে থাকে। আর কিছুক্ষণ পর সেই কোষ সহকারে উঠে আসে।খালি চোখে এই মরা কোষ দেখা না গেলেও এগুলো ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। এই মৃত কোষকে দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল স্ক্রাবিং।।
সপ্তাহে অন্তত দু’ দিন স্ক্রাব করলে এই মরা কোষের সমস্যা দূর হয়ে যায়। বাজারে একাধিক নামী-দামি স্ক্রাব পাওয়া যায়। কিন্তু সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি বাড়িতে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করেন।
পেঁপের স্ক্রাব ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই ক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে তাৎক্ষণিক উজ্জ্বলতার পাশাপাশি, এই হোমমেড স্ক্রাবটি আপনার ত্বককে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করবে। তাছাড়া আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে পাকা পেঁপে ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী।
পেঁপের ফেস স্ক্রাব তৈরির জন্য পাকা পেঁপের নির্যাস নিয়ে ভালো করে মাখুন। এবার এই পেঁপের মধ্যে চালের গুঁড়ি মেশান। এই মিশ্রণটি দিয়ে মুখ ঘষে নিন এবং তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। খেয়াল রাখবেন, জলটা যেন একটু ঠান্ডা হয়।
সারা মুখে একটুকরা বরফ ঘষে নিতে পারেন। এতে ত্বক মেকআপের জন্য প্রস্তুত হবে। আর বেজ মেকআপও ত্বকের সঙ্গে ভালোভাবে লেগে থাকতে পারবে। শুরুতে টোনার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক মসৃণ আর উজ্জ্বল দেখাবে।
পরিষ্কার ত্বকে বরফ ভালো মতো কাজ করে। পাতলা কাপড়ে মুড়ে বরফ গোলাকারভাবে ধীর গতিতে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে।
“ত্বকে অল্প সময়ের জন্য গতিশীলভাবে বরফ ব্যবহার করতে হবে। নয়ত অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় পোড়াভাব দেখা দিতে পারে।”
মুখে ব্যবহারের জন্য দেওয়া বরফ আলাদা ট্রেতে রাখার পরামর্শ দেন তিনি। এতে জীবানুমুক্ত থাকবে বরফ।
টোনারের পর তেলমুক্ত ময়েশ্চারাইজার লাগান। ময়েশ্চারাইজারের পর লাগান প্রাইমার। প্রাইমার মেকআপ দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।আপনার মেকআপ কতক্ষণ থাকবে,আপনার কেক ফেস হয়ে যাবে কি না, এইসবই নির্ভর করে একটি বিষয়ের উপর।
যখন আপনি মেকআপের অন্যান্য সামগ্রী কিনছেন, কখনওই এই প্রাইমার আপনি বাদ দেবেন না । এই প্রাইমার (makeup primer) আপনার মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ী করে। একইভাবে আপনার ত্বককে উজ্জ্বল দেখায় মেকআপ প্রাইমার (makeup primer) ।
এখন আপনার মনে এই প্রশ্ন আসতে পারে মেকআপ করার সময় প্রাইমার কেন ব্যবহার করা প্রয়োজন?
আপনার ত্বককে একটি কোমল, নিখুঁত ফিনিশিং দেয় প্রাইমার।
মেকআপকেও দীর্ঘস্থায়ী করে।
আই প্রাইমার আইশ্যাডোর বেস হিসেবে কাজ করে । আইশ্যাডো বসতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘস্থায়ী করে ।
এটি ফাউন্ডেশনকে আরও ভাল ভাবে ব্লেন্ড হতে সাহায্য করবে। বিবি বা সিসি ক্রিম ব্যবহার করলেও শুরুতেই প্রাইমার লাগিয়ে নিতে পারেন। আপনি একটি ডিউই ফিনিশিং পাবেন।
প্রাইমার কীভাবে ব্যবহার করবেন
প্রাইমার ( makeup primer )ব্যবহার করার আগে ত্বক অবশ্যই ভাল করে ময়শ্চারাইজ করে নিন। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন, ময়শ্চারাইজার ত্বকে বসে যাবে । আঙুল দিয়ে প্রাইমার লাগিয়ে নেওয়া যায় । ব্রাশ কিনে বাড়তি টাকা খরচ করতে হয় না। আঙুলের ডগায় প্রাইমার নিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন । ব্লেন্ড করে নিলেই পেয়ে যাবেন নিখুঁত ফিনিশিং ।
প্রাইমারের একটি বিশেষত্ব হল, সব মরশুমেই সমানভাবে হিট মেকআপ প্রাইমার । তাই শীতকাল হোক বা গরম, প্রাইমার লাগনো থাকলে আপনার মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবেই ।
এরপর ব্যবহার করুন লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশন, ব্লাশ, আইশ্যাডো বা ব্রোঞ্জার। এরপর এগুলোর পাউডার ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন।ত্বকের ধরন : আপনার ত্বকের ধরন কী, তা আপনাকে বুঝতে হবে। হতে পারে তা শুষ্ক, তৈলাক্ত, স্বাভাবিক অথবা মিশ্র। শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্য বেছে নিন আর্দ্রতা দেয় এমন ফাউন্ডেশন। তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বকের জন্য ম্যাট ফিনিশের ফাউন্ডেশন সবচেয়ে উপযুক্ত। জেনে নিন কোন ধরনের ত্বকে কী রকম ফাউন্ডেশন ইউজ করবেন-
লিকুইড ফাউন্ডেশন : লিকুইড ফাউন্ডেশন অনেক লাইটওয়েট যুক্ত হয়ে থাকে এবং এটি খুব সহজে ত্বকের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। এর প্রয়োগ পদ্ধতিও অনেক সহজ। তাই এই লিকুইড ফাউন্ডেশন মেয়েদের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয়। বাজারে বিভিন্ন সেডের লিকুইড ফাউন্ডেশন রয়েছে যা ওয়েল বেস বা ওয়াটার বেস হিসেবেও পাওয়া যায়।
স্টিক ফাউন্ডেশন : এ ধরনের ফাউন্ডেশন স্টিকের আকারে পাওয়া যায়। এ ধরনের ফাউন্ডেশন লাগানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুকিয়ে যায় এবং মুখে একটা ম্যাট ফিনিস প্রদান করে। কনসিলার একটি বিকল্প হিসেবে এই স্টিক ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা মুখের দাগ ঢাকতে সাহায্য করে।
কনসিলার দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্লেন্ড করবেন না। ত্বকে কয়েক মিনিট রেখে তারপর ধীরে ধীরে ব্লেন্ড করুন। ফাউন্ডেশন বা কনসিলার প্রতিটি লেয়ারে সেট হওয়ার জন্য সেটিং স্প্রে ব্যবহার করুন।
ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ম্যাট লিপস্টিক দ্রুত উঠে যায় না।
ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাশকারা ব্যবহার করুন। কাজল ব্যবহার করলে এর ওপর আলগা পাউডার লাগিয়ে সেট করে পাউডারের পরতের ওপরে আরেকবার কাজল দিয়ে ঘষবেন। মাঝের পাউডারের লেয়ার দুই স্তরের কাজল ধরে রাখতে সাহায্য করে।
চুল ছেড়ে ও দিতে পারেন বেধে ও রাখতে পারেন।। মেকআপের স্থায়িত্ব বাড়াতে চান? তাহলে অবশ্যই টিপস্ গুলো জেনে নিন
এই গরমে দীর্ঘক্ষণ মেকআপ ধরে রাখাটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিছু টেকনিক অনুসরণ করে মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করা যায়। । মেকাপ যদি পুজো দে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনাকে দেখতে খুব বাজে লাগবে তাই অবশ্যই দেখিনি যে পুজোতে পারফেক্ট মেকাপ কিভাবে করবেন-
সপ্তাহে অন্তত দু’ দিন স্ক্রাব করলে এই মরা কোষের সমস্যা দূর হয়ে যায়। বাজারে একাধিক নামী-দামি স্ক্রাব পাওয়া যায়। কিন্তু সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি বাড়িতে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করেন।
পেঁপের স্ক্রাব ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই ক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে তাৎক্ষণিক উজ্জ্বলতার পাশাপাশি, এই হোমমেড স্ক্রাবটি আপনার ত্বককে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করবে। তাছাড়া আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে পাকা পেঁপে ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী।
পেঁপের ফেস স্ক্রাব তৈরির জন্য পাকা পেঁপের নির্যাস নিয়ে ভালো করে মাখুন। এবার এই পেঁপের মধ্যে চালের গুঁড়ি মেশান। এই মিশ্রণটি দিয়ে মুখ ঘষে নিন এবং তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। খেয়াল রাখবেন, জলটা যেন একটু ঠান্ডা হয়।
সারা মুখে একটুকরা বরফ ঘষে নিতে পারেন। এতে ত্বক মেকআপের জন্য প্রস্তুত হবে। আর বেজ মেকআপও ত্বকের সঙ্গে ভালোভাবে লেগে থাকতে পারবে। শুরুতে টোনার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক মসৃণ আর উজ্জ্বল দেখাবে।
পরিষ্কার ত্বকে বরফ ভালো মতো কাজ করে। পাতলা কাপড়ে মুড়ে বরফ গোলাকারভাবে ধীর গতিতে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে।
“ত্বকে অল্প সময়ের জন্য গতিশীলভাবে বরফ ব্যবহার করতে হবে। নয়ত অতিরিক্ত ঠাণ্ডায় পোড়াভাব দেখা দিতে পারে।”
মুখে ব্যবহারের জন্য দেওয়া বরফ আলাদা ট্রেতে রাখার পরামর্শ দেন তিনি। এতে জীবানুমুক্ত থাকবে বরফ।
টোনারের পর তেলমুক্ত ময়েশ্চারাইজার লাগান। ময়েশ্চারাইজারের পর লাগান প্রাইমার। প্রাইমার মেকআপ দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।আপনার মেকআপ কতক্ষণ থাকবে,আপনার কেক ফেস হয়ে যাবে কি না, এইসবই নির্ভর করে একটি বিষয়ের উপর।
যখন আপনি মেকআপের অন্যান্য সামগ্রী কিনছেন, কখনওই এই প্রাইমার আপনি বাদ দেবেন না । এই প্রাইমার (makeup primer) আপনার মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ী করে। একইভাবে আপনার ত্বককে উজ্জ্বল দেখায় মেকআপ প্রাইমার (makeup primer) ।
এখন আপনার মনে এই প্রশ্ন আসতে পারে মেকআপ করার সময় প্রাইমার কেন ব্যবহার করা প্রয়োজন?
আপনার ত্বককে একটি কোমল, নিখুঁত ফিনিশিং দেয় প্রাইমার।
মেকআপকেও দীর্ঘস্থায়ী করে।
আই প্রাইমার আইশ্যাডোর বেস হিসেবে কাজ করে । আইশ্যাডো বসতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘস্থায়ী করে ।
এটি ফাউন্ডেশনকে আরও ভাল ভাবে ব্লেন্ড হতে সাহায্য করবে। বিবি বা সিসি ক্রিম ব্যবহার করলেও শুরুতেই প্রাইমার লাগিয়ে নিতে পারেন। আপনি একটি ডিউই ফিনিশিং পাবেন।
প্রাইমার কীভাবে ব্যবহার করবেন
প্রাইমার ( makeup primer )ব্যবহার করার আগে ত্বক অবশ্যই ভাল করে ময়শ্চারাইজ করে নিন। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন, ময়শ্চারাইজার ত্বকে বসে যাবে । আঙুল দিয়ে প্রাইমার লাগিয়ে নেওয়া যায় । ব্রাশ কিনে বাড়তি টাকা খরচ করতে হয় না। আঙুলের ডগায় প্রাইমার নিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন । ব্লেন্ড করে নিলেই পেয়ে যাবেন নিখুঁত ফিনিশিং ।
প্রাইমারের একটি বিশেষত্ব হল, সব মরশুমেই সমানভাবে হিট মেকআপ প্রাইমার । তাই শীতকাল হোক বা গরম, প্রাইমার লাগনো থাকলে আপনার মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী হবেই ।
এরপর ব্যবহার করুন লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশন, ব্লাশ, আইশ্যাডো বা ব্রোঞ্জার। এরপর এগুলোর পাউডার ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন।ত্বকের ধরন : আপনার ত্বকের ধরন কী, তা আপনাকে বুঝতে হবে। হতে পারে তা শুষ্ক, তৈলাক্ত, স্বাভাবিক অথবা মিশ্র। শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্য বেছে নিন আর্দ্রতা দেয় এমন ফাউন্ডেশন। তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বকের জন্য ম্যাট ফিনিশের ফাউন্ডেশন সবচেয়ে উপযুক্ত। জেনে নিন কোন ধরনের ত্বকে কী রকম ফাউন্ডেশন ইউজ করবেন-
লিকুইড ফাউন্ডেশন : লিকুইড ফাউন্ডেশন অনেক লাইটওয়েট যুক্ত হয়ে থাকে এবং এটি খুব সহজে ত্বকের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। এর প্রয়োগ পদ্ধতিও অনেক সহজ। তাই এই লিকুইড ফাউন্ডেশন মেয়েদের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয়। বাজারে বিভিন্ন সেডের লিকুইড ফাউন্ডেশন রয়েছে যা ওয়েল বেস বা ওয়াটার বেস হিসেবেও পাওয়া যায়।
স্টিক ফাউন্ডেশন : এ ধরনের ফাউন্ডেশন স্টিকের আকারে পাওয়া যায়। এ ধরনের ফাউন্ডেশন লাগানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুকিয়ে যায় এবং মুখে একটা ম্যাট ফিনিস প্রদান করে। কনসিলার একটি বিকল্প হিসেবে এই স্টিক ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা মুখের দাগ ঢাকতে সাহায্য করে।
কনসিলার দেওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্লেন্ড করবেন না। ত্বকে কয়েক মিনিট রেখে তারপর ধীরে ধীরে ব্লেন্ড করুন। ফাউন্ডেশন বা কনসিলার প্রতিটি লেয়ারে সেট হওয়ার জন্য সেটিং স্প্রে ব্যবহার করুন।
ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ম্যাট লিপস্টিক দ্রুত উঠে যায় না।
ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার ও মাশকারা ব্যবহার করুন। কাজল ব্যবহার করলে এর ওপর আলগা পাউডার লাগিয়ে সেট করে পাউডারের পরতের ওপরে আরেকবার কাজল দিয়ে ঘষবেন। মাঝের পাউডারের লেয়ার দুই স্তরের কাজল ধরে রাখতে সাহায্য করে।
চুল ছেড়ে ও দিতে পারেন বেধে ও রাখতে পারেন।।
Tags – Durga puja special Makeup Tips Beauty Tips
গরম পড়লেও মেয়েদের ঘুরতে যাওয়া থেকে কেউ আটকাতে পারে না,, বন্ধু কিংবা প্রিয় মানুষ এর…
অনেকেই হয়তো জানেন না গরমে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিকে পড়ে যায়,, এই উজ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আইস…
Durga Puja Makeup Tips: হাতে গোনা পুজো আর ১৭ দিন,,শহরে আনাচে কানাচে উৎসবের আমেজ তৈরি…
Durga Puja 2024 Date Time: হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে দুর্গাপূজা আশ্বিন মাসে পালন করা হয়। কখনও…
আজকাল কতো কিছু প্রোডাক্ট ইউজ করেও চুল পড়া বন্ধ করা যাচ্ছে না....চুলের সঠিক যত্ন ও…
Healthy Skin Tips For Face: সারা বছর ফেসিয়াল না করলেও পুজোর আগে সকলে আমরা ফেসিয়াল…
Leave a Comment