সুষম খাদ্য সংজ্ঞা সুষম খাদ্যের গুরুত্ব অনেক…শরীরের বৃদ্ধি, সুস্থ থাকতে এবং রোগমুক্ত থাকার জন্য আমাদের সুষম খাদ্য প্রয়োজন…!! এছাড়াও, একটি স্বাস্থ্যকর, সুষম খাদ্য প্রয়োজনীয় শক্তির প্রয়োজনীয়তা প্রদান করে, আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।একটি সুষম খাদ্য খাওয়ার সুবিধা কি কি?একটি সুষম খাবার শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং মেরামত ফাংশন বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি সরবরাহ করতে সহায়তা করে।
(What are the 5 importance of balanced diet) আগেও বললাম সুষম খাদ্যে আমাদের খুব প্রয়োজনীয়…. সুষম খাদ্যাভ্যাস হল সেটি যা আপনার শরীরকে পুষ্টি যোগায় এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এটি আপনাকে রোগের সাথে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে এবং আপনাকে ফিট রাখে। এছাড়া, অবসাদ বা ক্লান্তিও খুব সাধারণভাবেই অনুভুত হয় খারাপ খাদ্যাভ্যাসের জন্য। তাই খাদ্যাভ্যাসের বিভিন্ন উপাদানগুলির গুরুত্বের ব্যপারে এবং তার সঠিক পরিমাণ সেবনের ব্যপারে জানা আমাদের সবারই দরকার।। ,
প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চর্বি বা লিপিড, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট যেমন ভিটামিন এবং খনিজ এবং জল একটি সুষম খাদ্যের অপরিহার্য উপাদান।কার্বোহাইড্রেট – কার্বোহাইড্রেট আপনাকে শক্তি সরবরাহ করে, যা আপনার খাদ্যের 50-60% গঠন করা উচিত। যদিও এটি একটি উল্লেখযোগ্য খাদ্য উপাদান গঠন করে, ।।
প্রোটিনের উৎস হল-লেগুম এবং মটরশুটি, সয়াবিনমুরগি-মুরগি, তুরস্কসামুদ্রিক খাবার- মাছ, কাঁকড়া, চিংড়ি, লবস্টারডিমচর্বিহীন মাংস- ভেড়ার মাংস, গরুর মাংস, শুকরের মাংসবাদাম এবং বীজগ্রীক দই…
চর্বি – এটি একটি ভুল ধারণা যে চর্বি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি স্বাস্থ্যকর চর্বি বেছে নেন কারণ চর্বি আপনার শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে ।।
স্বাস্থ্যকর চর্বির উৎস হল-অ্যাভোকাডোসবাদামবীজঅতিরিক্ত কুমারি জলপাই তেলচর্বিযুক্ত মাছ- সালমন, সার্ডিনস, ।।ভিটামিনের উৎস হল-ফল,শাকসবজি,,পোল্ট্রি,,বীজবাদাম
একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে সবকটি অপরিহার্য উপাদান সঠিক পরিমাণে থাকে। এর থেকেই বোঝা যায় যে খাদ্যাভ্যাসে আস্ত শস্যদানা, সবজি, ফল, বাদাম, সালাদ ইত্যাদির পর্যাপ্ত পরিমাণে উপস্থিত থাকতে হবে। ব্রকোলি, শাক, আপেল, কলা, পেপে, কমলালেবু, বাঁধাকপি, টমেটো ইত্যাদির মত বিভিন্ন ধরণের ফল এবং সবজি আপনার খাদ্যাভ্যাসে অন্তর্ভুক্ত করা যাতে আপনি সর্ব্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করতে পারেন।
সারা দিনের খাদ্য তালিকা”””
সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার প্রথম এক গ্লাস জল খেয়ে খাবার খেতে খাবে। খাবারে লাল আটার রুটি, এক কাপ সবজি, একটা কলা এবং পাঁচটা কাঠবাদাম ডিমের স্যান্ডউইচ, খেতে পারেন।।
দুপুর,সবজি ––এক কাপ, এক পিস মুরগির মাংস দুই কাপ ভাত খেতে পারেন। অথবা মুরগির মাংস দিয়ে স্যান্ডউইচ একটা, সেদ্ধ ডিম একটা এবং এক কাপ রান্না করা ব্রকলি বা গাজর খেতে পারেন।।
রাতের খাবার–এক কাপ ভাত, এক কাপ সবজি, এক কাপ মাছ বা মাংস খাবেন। রাতের বেলা ভাত দিয়ে পেট ভরার চেষ্টা যত কম করবেন, তত ভালো। আর ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা গরম এক কাপ দুধ খাবেন।
খেয়াল রাখুনএক কাপ দুধ, ফল, একটা ডিম খাওয়া যেন বাদ না যায়। লাউ, কুমড়ার চেয়ে গাজর, টমেটো, পালং শাক, লাউশাক, লাল শাক, ব্রকলি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।
Read More,
Read More,
Health Tips Bangla – শীতকালে সুস্থ থাকার জন্য কি কি খেয়াল রাখা উচিত
দেশে যেনো বেড়েই চলেছে এই স্তন ক্যান্সারের সংখ্যা……এটি এমন একটি রোগ যেখানে অস্বাভাবিক স্তন কোষগুলি…
দিন যতো যাচ্ছে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন আমাদের দেশে বেড়েই চলেছে। এর মুখ্য কারণ জানেন…
রান্না ঘরের মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে এই হলুদ,,,যেকোনো রান্নায় হলুদ তার রং দিয়ে সৌন্দর্য…
অ্যালোভেরা জেলের উপকারিতা নিয়ে বলে শেষ করা যাবে না,, ত্বক গ্লো করা থেকে শুরু করে,…
ক্লিনিং টোনিংয়ের পর ময়েশ্চারাইজার লাগানো অত্যন্ত জরুরী। নয়তো ত্বক তার নিজস্ব আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে,,, প্রতিবার…
এখনকার মহিলা পুরুষদের বয়ঃসন্ধিকালে হরমোনের ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। আর এই…
Leave a Comment