Spread the love

লাল জবা ফুলের টোটকায় কাটবে বিপদ – Danger Will Be Cut By The Trick Of Red Jaba Flower


লাল জবা নিয়ে আলোচনা করা হল এখানে। হিন্দু ধর্মে লাল জবা ফুল অত্যন্ত তাত্‍পর্যপূর্ণ। দেবী কালীর সবচেয় পছন্দের ফুল হল লাল জবা। এই লাল জবা ফুল ঠিক ভাবে ব্যবহার করলে আপনার জীবনের সব সংকট কেটে যেতে পারে।


আমাদের জীবনের নানা সমস্যার সমাধান করে। শত চেষ্টা সত্ত্বেও জীবনে বার বার অসাফল্যের মুখ দেখলে ব্যক্তি ধর্মের সাহায্য নেয়। হিন্দু ধর্মে সমস্যা মুক্তি ও সাফল্য লাভের একাধিক উপায় জনানো রয়েছে। এই উপায়গুলি করে অনেকে নিজের মনস্কামনা পূর্ণ করেছেন। ফুলের সঙ্গে জড়িত কিছু উপায় রয়েছে, যা পালন করলে জাতক জীবনে সাফল্য ও সমৃদ্ধি লাভ করতে পারে।



IMG_20220727_162359-1658919251600 লাল জবা ফুলের টোটকায় কাটবে বিপদ - Danger Will Be Cut By The Trick Of Red Jaba Flower

গ্রহের দোষ কাটাতে মেনে চলুন জবা ফুলের টোটকা, জেনে নিন কী করবেন


আর্থিক সমস্যা দূর করার জন্য


দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সমস্যায় দিন কাটিয়ে থাকলে এবং প্রচেষ্টা সত্ত্বেও অভাব-অনটন কাটিয়ে উঠতে না-পারলে মঙ্গলবার বজরংবলীকে এবং শুক্রবার লক্ষ্মীকে জবা ফুল অর্পণ করুন।


সুস্থ জীবনযাপনের জন্য


জ্যোতিষ মতে সুস্থ জীবনযাপনের জন্য শরীরে শক্তির সঞ্চার গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যকে শক্তি প্রদানকারী দেবতা মনে করা হয়। সূর্য পুজো করলে ব্যক্তির অন্তরে ইতিবাচক শক্তির সঞ্চার হয়।


শত্রুতার অবসানের জন্য


প্রায়ই একে অপরকে বা ভালোবাসা ব্যক্ত করতে লাল গোলাপ ফুল উপহার দিয়ে থাকি। কিন্তু জ্যোতিষ মতে, লাল জবা ফুল উপহার দিয়েও সম্পর্কে উন্নতি ঘটানো যায়। কোনও ব্যক্তির সঙ্গে শত্রুতার সম্পর্ক থাকলে তাকে লাল জবা ফুল উপহারে দিন।


মঙ্গল দোষ দূর করতে


মঙ্গল দোষ থেকে মুক্তি পেতেও জবা ফুল ব্যবহার করতে পারেন। মঙ্গলকে লাল গ্রহও বলা হয়। তাই যে জাতকদের মঙ্গল দুর্বল, তাদের লাল জবা ফুল ব্যবহার করা উচিত।


জবা ফুলের উপকারিতা


জবা চাষের নিয়ম –

সঠিক পরিস্থিতি বজায় রাখলে জবা সহজেই চাষ করা যায়। বাড়িতে জবার চাষ করতে এবং একে রক্ষণাবেক্ষণ করতে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন।


সাধারণ নিয়ম:

জবা বিশ্বের ক্রান্তীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলের গুল্ম। কাজেই জবার জন্য আদর্শ পরিস্থিতি হচ্ছে সূর্যালোক এবং আর্দ্রতার সঠিক সংমিশ্রণ।

জমির গুণমান:

জমিতে বাতাসের পরিমাণ এবং আর্দ্রতা বেশি দরকার। জমি জৈব সার সমৃদ্ধ হতে হবে।

মরশুম:

গ্রীষ্মকাল হল জবার জন্য আদর্শ সময়। এছাড়া বসন্ত এবং শরৎকালও উপযুক্ত। কাটিং এবং রুটিং করে গাছ লাগান হয়। কচি গাছে পিঞ্ছিং করলে গাছগুলি উপযুক্ত আকার নেয় এবং কুঁড়ির সংখ্যা ও ঘনত্ব বাড়ে।

বৃদ্ধির নিয়ন্ত্রক:

গাছ উপযুক্ত উচ্চতা পেলে আবহাওয়া এবং গাছের কোন অংশটির প্রয়োজন, তার উপরে নির্ভর করে গ্রোথ রেগুলেটার প্রয়োগ করা হয়।

জবা গাছের যত্ন


জবা গাছের বৃদ্ধির জন্য জমির আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরী। আর্দ্রতার অভাবে গাছ তাজা ভাব হারাবে। তাই নিয়মিত গাছের গোড়ায় জল দিতে হবে। জমির আর্দ্রতা বজায় রাখার একটি উপায় হল গাছের গোড়ার চারধারে ভেজা খড়, পাতা, ইত্যাদি জমা করে রাখা।





Tags – Life Style Vastu Shastra Trick Of Red Jaba Flower

By Bristy

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *