কী করেছি, কী পেয়েছি বা কী হারিয়েছি এটা না ভেবে এগিয়ে যান সময় এর সাথে সাথে।। এই ভাবনাগুলো মানুষের সহজাত মানসিক বৈশিষ্ট্য। কিছু জিনিস মেনে চললে ৩০ বছর বয়সটা হবে না আফসোসের বয়স।জীবনে অনেক কিছু আসে যায়। আমাদের জীবনের একটি সিদ্ধান্ত পুরো জীবনকে পরিবর্তন করে দিতে পারে।
অনেকে ভালো ছেলে, মেয়ে, স্বামী, স্ত্রী, সন্তান না হওয়ার জন্য অনুতাপ করে এবং এটি তাদের ভেতর ভেতর কষ্ট দিয়ে থাকে। আপনাকে সব সময় মনে রাখতে হবে, পরিবার সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্কের একটি। তাই পরিবারের সদস্যদের গুরুত্ব দিন। সময় দিন।।
মানুষ টাকা ইনকাম করার পিছনে ছুটতে ছুটতে পুরো জীবনই শেষ করে দেয়, আপনি সারা জীবন টাকা ইনকাম করলেন, কিন্তু নিজের শখের কাজ কিছুই করতে পারলেন না তখন কিন্তু শেষ বয়সে গিয়ে আফসোস করলেও কোনো লাভ হয় না।
শেষ বয়সে মানুষ কি নিয়ে আফসোস করে
দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়ানো, নতুন নতুন দেশে ঘুরে কতো রকম খাবার টেষ্ট করা আমাদের সবার জন্য কমবেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তা না করে আপনি যদি কর্মে বেস্তই হয়ে থাকেন আজীবন তখন বুড়ো বয়সে এসে আফসোস করে, তারা কেন ঘোরাঘুরি পেছনে সময় ব্যয় করেনি।
অনেক মানুষ আছে, যারা জীবনে ঝুঁকি নিতে চায় না। কিন্তু ঝুঁকি না নিলে অনেক কিছুই মানুষ জীবনে মিস করে। এ জন্য রিস্ক নিয়েই কাজ করা উচিত। আপনি ব্যর্থ হলে তা থেকেই আপনাকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
৩০ বছর বয়সে অনেকেরই একটি অনুশোচনা হয়,,আর তা হলো বাবা মার সাথে অধিক সময় না কাটানোর জন্য। যখন তারা ছোট ছিলেন, সহজেই কাটাতে পারতেন বাবা মার সাথে অনেক সময়। তাই যতটা সম্ভব বাবা মার সাথে বেশি সময় কাটাতে হবে। তাদের সাথে গল্প করুণ বা ঘুরে আসুন তাদের সাথে।
নেতিবাচক ভাবনায় আর সময় নষ্ট করবেন না।সে সব মানুষদের জন্য যারা আপনাকে, আপনার ব্যাপারে ভালো বোধ করাচ্ছে না এবং পূর্ণবিচার করুন তাদের সাথে সম্পর্কের বিষয়টি। সতর্ক থাকুন সেইসব নেতিবাচক ভাবনা নিয়ে যেগুলোর উপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। আর তাই সেসব ভাববেন না।।
নিজেকে বয়স্ক ভাবা আজকেই বন্ধু করুণ।। এটি আপনার স্বপ্ন কে দেখতে বাধা দেয়।। হতাশ হয়ে পড়েন সহজেই।।২০ বছর বয়স থেকেই জীবনকে উপভোগ করার মতো সবকিছুই আপনি করতে পারবেন এবং এখনো ত্রিশ বছর বয়সেও সেটা আপনি পারবেন। এই বিশ্বাস টা নিজের মধ্যে ঢুকিয়ে নিন।। জীবনটাকে উপভোগ করুন যতদিন পারুন আর নিজের ভেতরের বাচ্চাসুলভ মনকে দিবেন না কখনোই হারাতে।
নিজের শরীর এবং স্বাস্থ্যের সঠিক যত্ন নিন সবসময়।
যা মন চায় সব খান অবশ্যই যেনো হেলদি খাবার থাকে।।
অন্যের ভাবনাকে বেশি গুরুত্ব দিবেন না জীবনে এগোতে হলে।। কম এই বয়সে অনেকেই অন্যের ভাবনার জন্য নিজেকে দোষী মনে করেন। বন্ধ করুন সময় এবং শক্তি ব্যয় করা, সেসব মানুষের জন্য যারা আপনাকে নিয়ে আক্ষরিক অর্থে একদমই ভাবছে না। যে আপনার জন্য ভাববে সে আপনি যেরকম সেভাবেই গ্রহণ করবে। কারো জন্য নিজেকে পরিবর্তন করে নিজের যোগ্যতা বাড়ানোর কোনো প্রয়োজন নেই। নিজেকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন। নিজেকে ভালোবাসুন।
Tags – Life Style
মেয়েদের কাছে চুল হলো অমুল্য রত্ন ,, কিনতু আজকাল দূষণের কারনে, শারীরিক প্রবলেমের জন্য সকলের…
এই ভ্যাপসা গরমে ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফিকে পড়ে যায়…. কিনতু সামনেই তো পুজো এখন থেকেই…
ভিটামিন ই ত্বক ও চুলের যত্নে দারুণ কাজে আসে। শরীরের নানা উপকার করে। হাড়ের যত্ন…
Stomach Care : শরীর সুস্থ্য রাখতে চাইলে পেট অবশ্যই পরিষ্কার রাখা খুব প্রয়োজন…. এটি শরীর…
আজকাল বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকলেরই ফুসকুড়ির সমস্যা হয়ে থাকে…. গরম থেকে হওয়া ফুসকুড়ি- ব্যথা ও…
এই গরমে রোদে কাজের জন্যে বেরোতেই হয়…. আর এর জন্য মুখ তৈলাক্ত হয়ে যায় ভীষণ…
Leave a Comment