আপেল সিডার ভিনেগারের সাথে অনেকেই পরিচিত আবার অনেকেই নন…. নায়ক নায়িকারা অনেকেই ওজন কমানোর জন্য সকালে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেয়ে থাকেন। এর পাশাপাশি, অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণনে থাকে। গরমে হজমে সাহায্য করে। জেনে নিন, কতটুকু ও কীভাবে খাওয়া উচিত–
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম
অ্যাপল সিডার ভিনিগার কীভাবে তৈরি হয়অ্যাপল সিডার ভিনিগার ফার্মেন্টেড আপেলের জুস থেকে তৈরি হয়। আপেলে থাকা প্রাকৃতিক সুগার ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় অ্যালকোহলে পরিণত হয় এবং এই অ্যালকোহল থেকে অ্যাসিটিক অ্যাসিড তৈরি হয়।
অ্যাপল সিডার ভিনিগারের উপকারিতা:
১. অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ত্বকের পিগমেন্টেশন, দাঁত সাদা করা, ব্রণ ব্রেকআউট কমানোর জন্য একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ঘরোয়া প্রতিকার। মানুষ হাজার বছর ধরে এটি ব্যবহার করে আসছে।
আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময়
২. যাঁরা ডায়াবেটিস রোগী, সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে আনতে চান, তাঁরা খাওয়ার আগে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে পারেন।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খেলে কি উপকার হয়
৩. চুলের যত্ন: চুলের যত্ন ব্যবহার করতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার। চুল পড়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন বহু মানুষ। এই চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করতে পারেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার।দুই চামচ ভিনিগারের সঙ্গে অল্প জল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় দিলে চুল পড়ার সমস্যা কমবে।
✓ সাবধানতা: শুরুতে অল্প পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া উচিত। খুব বেশি পরিমাণ ভিনেগার খেলে গলা জ্বলতে পারে। জলে না মিশিয়ে সরাসরি ভিনেগার খাওয়া কখনোই উচিত নয়। তাই ভালো করে জেনেশুনে নিশ্চিত হয়ে ভিনেগার ব্যবহার করা উচিত।
আরোও পড়ুন,
Tometo Benefits: গরমে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা