এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া মুসকিল যার ডিম অপ্রিয়….. কথায় আছে সানডে ফানডে – রোজ খাও আন্ডে….ডিমের পুষ্টিগুণ নিয়ে লিখতে বসলে, শেষ করা যাবে না….. ডিম নিয়ে অনেকের মনে নানা ভুল ধারণা রয়েছে। এই সকল ভুল ধারণা সরাসরি স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এই যেমন অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না যে, ডিম সিদ্ধ না হাফ বয়েল হিসাবে খাওয়া উপকারী? আজকের প্রতিবেদনে থাকছে ডিম নিয়ে,, আশা করছি আপনাদের কাজে আসবে —
ডিম হল সস্তার খাবার। এই দামে এমন পুষ্টিকর খাবার হাজার হাতড়ালেও আর একটিও পাওয়া যাবে না। একটি ডিম মোটামুটি ৫০ গ্রামের হয়। এতে থাকে প্রায় ৬ গ্রাম প্রোটিন। তাই ছোটদের নিয়মিত ডিম খেতে বলা হয়। এছাড়া ডিমে রয়েছে ওমেগা ৩, জিঙ্ক, সোডিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি, ইত্যাদি। ডিম সিদ্ধ করে খেতে পারলে সবথেকে ভালো হয়। তবে ইচ্ছে হলে ডিম ভাজা ও পোচ করেও খেতে পারেন। ডিম সিদ্ধর বিকল্প হিসাবে এগুলি চলতে পারে।
ডিম খাওয়ার উপকারীতা
এবার অনেকে মনে করেন হাফ বয়েল ডিমে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। ফুল বয়েল ডিমে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কারন ডিম কম সেদ্ধ হলে সালমোনেল্লা নামক একটি ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে হাফ বয়েল ডিমে। এই ব্যাকটেরিয়ার ফলে বমি, ডায়রিয়ার মতো অসুখ হতে পারে। হাফ বয়েল খেতে ইচ্ছা করলে ডিমকে ননস্টিক প্যানে অল্প বাটার কিংবা তেলে একটু ভেজে নিন,,এই ডিম থেকে পোচ তৈরি করেও খাওয়া যেতে পারে।
আরোও পড়ুন,
Sugar Patient Diet Chart|সুগার রোগীর খাদ্য তালিকা