বলিউড তারকারা তাদের প্রতিদিনের খাবারের রুটিনে চিয়া বীজ রাখবেনই ,,,, এই বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস এবং পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। বীজগুলি ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই বীজগুলি প্রদাহ কমাতে, উচ্চ কোলেস্টেরল কমাতে দারুন সহায়ক। চিয়া বীজ ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস, যা প্রদাহ কমাতে, অন্ত্রের কার্য নিয়ন্ত্রণ এবং এমনকি কোলেস্টেরল কমানোর সাথে জড়িত। এই ভোজ্য বীজ খেলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ—-চিয়া সিডে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। এতে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, লেবুর ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন, মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩ রয়েছে।এতে আরও রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এটি একটি আধুনিক দিনের সুপারফুড যা একটি চমৎকার খাদ্যতালিকাগত ফাইবার হিসাবে বিবেচিত হয় এবং এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে । এটি মূলত স্বাস্থ্য সচেতন লোকেরাই খায়।
চিয়া বীজের স্বাস্থ্য উপকারিতা:
1। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুরচিয়া বীজে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা বীজের জটিল চর্বিকে রক্ষা করতে কার্যকর। এগুলি ক্যান্সারের মতো রোগে অবদান রাখতে পারে।
চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
2। পুষ্টিগুণএই জনপ্রিয় সুপার ফুডে অনেক পুষ্টি। এগুলিতে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ বেশি থাকে । এবং 20% প্রোটিন রয়েছে।
3। ত্বক এবং বার্ধক্য জন্য ভালচিয়া বীজ ত্বকের অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধে খুব উপকারী এবং ত্বকের আরও ক্ষতি প্রতিরোধ করে।
চিয়া সিড খাওয়ার সময়
4। হজমের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় চিয়া বীজ খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখা যায়। এবং হজমে দারুন সাহায্য করে।
চিয়া সিড খেলে কি হয়
5। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম: বেশির ভাগই লোকে দুধ দিয়ে স্মুথি বানিয়ে সকালে ব্রেকফাস্ট এ খেয়ে থাকেন। চাইলে ওটস,, জুস, ইত্যাদির সঙ্গে মিশিয়েও খেয়ে নেয়া যায়। এ ছাড়া কেউ চাইলে টকদই, সালাদের ওপরে ছড়িয়েও খেতে পারেন। হালকা কুসুম গরম জলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন চিয়া সিড। এরপর সকালে খালি পেটে খেতে পারেন।
আরোও পড়ুন,
Healthy Summer Recipes With Curd: টক দইয়ের ৩ স্বাস্থ্যকর রেসিপি