এখনকার মানুষের দুশ্চিন্তার কারণ কোলেস্টেরল। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে বাড়ে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও। রক্তের সঙ্গে মিশে থাকা এই চর্বি হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। আধুনিক জীবনযাত্রা, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন, এই সবের জন্য যে অসুখগুলি সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ফেলে, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা।
হলুদের মধ্যে যে গুণগুলি রয়েছে- হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাংগাল, অ্যান্টিকারসিনোজেনিক, অ্যান্টিইনফ্লেমেট্রির মতো উপাদান। এছাড়াও রয়েছে প্রোটিন, ডায়েট্রি ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম ও কপার।
অনেকেই জানেন কোলেস্টেরল সম্পর্কে। তবে আসলে এটি কী অনেকেই জানেন না। আসুন জেনে নিন, যে কোলেস্টেরল এক ধরণের ফ্যাট যা রক্তে উপস্থিত থাকে। এবং এটি দূর করতে কি প্রয়োজন…
রক্তের ধমনীতে বাধা দিয়ে এলডিএল কোলেস্টেরল হৃদপিণ্ডের ক্ষতি করে। যেখানে এইচডিএল কোলেস্টেরল আপনার হৃদয়ের যত্ন নিতে কাজ করে। কোলেস্টেরল বাড়ার কারণ কেবল খারাপ জীবনযাত্রা নয়, পারিবারিক ইতিহাসও এর জন্য দায়ী।
হলুদ রঙের হলুদ তো আমরা সকলে চিনি কিনতু কালো হলুদ এর অসাধারণ গুণাবলীর সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা,, এটি ক্ষত, চর্মরোগ, হজম এবং লিভারের সমস্যা সারাতে ব্যবহৃত হয়। অন্য দিকে, এটি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে।
বাজারে কালো হলুদের দাম প্রায় পাঁচশো থেকে পাঁচ হাজার টাকা।
হলুদের ভিতরে থাকা উপাদানগুলি রক্তের ধমনী থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করতে কাজ করে। এর জন্য আপনি হলুদের দুধ পান করতে পারেন। অথবা আপনি সকালে গরম জলের সঙ্গে আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো খেতে পারেন।কোলেস্টেরল কম করতে হলুদের গুণ খুবই কার্যকরি। হলুদ দেওয়া দুধ দেহের খারাপ কোলেস্টেরলকে কম করতে সাহায্য করে। তবে সবচেয়ে ভাল উপায় হল সকালে উঠে গরম গরম জলে হলুদ দিয়ে গুলে জল খাওয়া। এতে কোলেস্টেরল কমতে পারে।
রসুন ভালো কাজ করে
রসুন অনেক রোগের চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হত। একই আধুনিক প্রজন্মের মানুষের জন্য, এটি কোলেস্টেরল হ্রাস করার একটি দুর্দান্ত উপায়। তবে এর জন্য আপনাকে সকালে বা রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটি কাঁচা খেতে হবে।
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ- ডায়বেটিসের চিকিত্সায় হলুদ খুবই কার্যকর। কারণ হলুদ রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে হলুদ সেবন করলে ডায়বেটিসের ওষুধের প্রভাব বেড়ে যায়। হলুদ টাইপ ২ ডায়বেটিস প্রতিরোধ করতে পারে।
আর্থারাইটের সমস্যা থেকে স্বস্তি- হলুদে থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান অস্টিওরোসিস ও অর্থারাইটিস রোগের চিকিত্সায় কার্যকর। রোজ হলুদ খেলে হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যাথা থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে।
ক্যানসার প্রতিরোধ- হলুদ সেবনে প্রোস্টেট ক্যানসার থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। প্রোস্টেট ক্যানসারের বৃদ্ধিও আটকে রাখা ও ক্যানসার কোষ নষ্টও করতে পারে হলুদ।
Read More,
Tags – Health Tips, Food, Lifestyle
দেশে যেনো বেড়েই চলেছে এই স্তন ক্যান্সারের সংখ্যা……এটি এমন একটি রোগ যেখানে অস্বাভাবিক স্তন কোষগুলি…
দিন যতো যাচ্ছে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন আমাদের দেশে বেড়েই চলেছে। এর মুখ্য কারণ জানেন…
রান্না ঘরের মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে এই হলুদ,,,যেকোনো রান্নায় হলুদ তার রং দিয়ে সৌন্দর্য…
অ্যালোভেরা জেলের উপকারিতা নিয়ে বলে শেষ করা যাবে না,, ত্বক গ্লো করা থেকে শুরু করে,…
ক্লিনিং টোনিংয়ের পর ময়েশ্চারাইজার লাগানো অত্যন্ত জরুরী। নয়তো ত্বক তার নিজস্ব আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে,,, প্রতিবার…
এখনকার মহিলা পুরুষদের বয়ঃসন্ধিকালে হরমোনের ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। আর এই…
Leave a Comment