আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে Immunity বাড়াতেই হবে।। এবং রোগের ঝুঁকি কমাতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ শরীরে প্রয়োজন।। এগুলি শরীরে হাড়-পেশী-ত্বককে তরতাজা রাখে, কোষ মেরামত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।। সুস্থ থাকতে হলে ভালো পুষ্টিকর খাবার খাওয়াটা জরুরি। অনেকে না বুঝে কম-বেশি খেয়ে শরীরকে রোগাক্রান্ত করে ফেলেন। সঠিক ডায়েট চার্ট অনুস্মরণ না করলেও শরীর ভেঙে যায়। এই ঋতু পরিবর্তনের সময় খাদ্যতালিকায় কিছু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী খাবার যোগ করার পরামর্শ দেন চিকিত্সকরা।
খাবার সঠিকভাবে না খেলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। সঠিক ঘুম হয় না। অবসাদ ক্লান্তি বাসা বাধে শরীরে। শরীরে রোগব্যাধি প্রতিরোধে সঠিক খাবার খাওয়াটা জরুরি। কিছু খাবার আছে যেগুলো নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
আপনি কি জানেন আমরা যা-ই খাই তা যদি শোষিত হয়ে শরীরের ক্ষয়পূরণ, রোগ প্রতিরোধ ও বৃদ্ধি সাধন করে, তবেই তাকে খাদ্য বলে। আজকে কিছু ধরনের খাদ্যর কথা বলবো যা রোগ প্রতিরোধের জন্য যুদ্ধ করে।
* রুটি, ময়দা, আটা, চাপাতির মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি-৬ বা পাইরিডক্সিন আছে, যা কিনা প্লিহা ও থাইমাস গ্রন্থির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং অর্গান দুটি রোগ প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই এগুলো খাবার পাতে রাখুন।।
গোলমরিচ ও হলুদ- কালো মরিচ এগুলির মধ্যে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এতে। এই দুই উপকরণের ফলে সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে, মেজাজ উন্নত করতে, ঘুমের উন্নতি করতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
* ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার, যা কিনা লালশাক, পুঁইশাক টাটকা শাকসবজিতে পাওয়া যায়। গাজর, আম, কলা, পেঁপে, রঙিন ফলেও ভিটামিন ‘এ’ বেশি থাকে। এবং রোগ প্রতিরোধ তন্ত্রের তীব্রতা বৃদ্ধি করে।
কুমড়ো ও গাজর: কুমড়ো ও গাজরে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।।
ডিম: ডিম হল একটি সম্পূর্ণ পুষ্টিকর খাবার। অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে এতে। স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে প্রতিদিন ১-২টি ডিম খেতে পারেন।
তরমুজ– তরমুজে ভাল পরিমাণে জল, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ, বি৬, রয়েছে।। শরীরের তাপমাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, হাইড্রেট রাখে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
* ঘি, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাতীয় খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। এছাড়া শাকসবজি, মাছ, চীনাবাদাম ও ডালের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা ম্যাগনেসিয়ামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ইমিউন কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটা চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
ব্রোকোলি: ফুলকপির মতো দেখতে এই সবজিটির পুষ্টিগুণ অসাধারণ। ভিটামিন এ, সি, কে, পটাশিয়াম, আয়রনে ভরপুর ব্রকোলিতে ফ্যাট প্রায় নেই বললেই চলে। ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লিউটেন, ফ্ল্যাভনয়েড, ক্যারোটিনয়েড, বিটা-ক্যারোটিন-সহ একাধিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান।
* সামুদ্রিক মাছ, সামুদ্রিক খাদ্য, মুরগি, লিভার, ডিমের কুসুম শস্যজাতীয় খাবার, ইলিশ মাছ, মাছের তেল ইত্যাদির মধ্যে সেলেনিয়াম নামক খনিজ লবণ থাকে, যা শ্বেত রক্তকণিকা ও ইমিউন এনজাইমের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
* আমলকী, পেঁপে, তরমুজ, বাঁধাকপি, টকজাতীয় লেবু, কমলালেবু, পেয়ারা ইত্যাদি এগুলো ইনফেকশনের প্রসেস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মেয়েদের কাছে চুল হলো অমুল্য রত্ন ,, কিনতু আজকাল দূষণের কারনে, শারীরিক প্রবলেমের জন্য সকলের…
এই ভ্যাপসা গরমে ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফিকে পড়ে যায়…. কিনতু সামনেই তো পুজো এখন থেকেই…
ভিটামিন ই ত্বক ও চুলের যত্নে দারুণ কাজে আসে। শরীরের নানা উপকার করে। হাড়ের যত্ন…
Stomach Care : শরীর সুস্থ্য রাখতে চাইলে পেট অবশ্যই পরিষ্কার রাখা খুব প্রয়োজন…. এটি শরীর…
আজকাল বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকলেরই ফুসকুড়ির সমস্যা হয়ে থাকে…. গরম থেকে হওয়া ফুসকুড়ি- ব্যথা ও…
এই গরমে রোদে কাজের জন্যে বেরোতেই হয়…. আর এর জন্য মুখ তৈলাক্ত হয়ে যায় ভীষণ…
Leave a Comment