আজকাল ঘরে ঘরে ডায়াবিটিস রোগী… ডায়াবিটিস হলে খাওয়াদাওয়ায় অনেক বিধি-নিষেধ চলে আসে… শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে গেলেই হয় ডায়াবিটিস …. ডায়াবেটিকরা অনেক কিছুই খেতে পারেন না। আবার এরা খালি পেটেও থাকলে সমস্যা…. তাই তাদের জন্য রইলো খাদ্য তালিকা —
ডায়াবেটিসের কারণ– অগ্ন্যাশয়ে উপস্থিত অন্তঃস্রাবী কোষ বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন হরমোন এবং আলফা কোষ থেকে গ্লুকাগন হরমোন নিঃসরণ করে। বিটা এবং আলফা কোষ উভয়ই তাদের আশেপাশের গ্লুকোজ ঘনত্বের প্রতিক্রিয়া হিসাবে তাদের হরমোন নিঃসরণের মাত্রা সামঞ্জস্য করে ,,স্বাভাবিক অবস্থায় যখন রক্তে গ্লুকোজের ঘনত্ব বেশি থাকে, তখন বিটা কোষ বেশি ইনসুলিন নিঃসরণ করে।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধের উপায়
✓✓ ডায়াবিটিক রোগীর ডায়েট চার্ট –ডায়াবিটিক রোগীর আদর্শ ডায়েটের ৪০ শতাংশ হবে ফল ও টাটকা সবজি,, প্রাণীজ প্রোটিনের মধ্যে মাছ, মুরগির মাংস ও ডিম খেতে পারেন। নিরামিষাশীরা পনির, সয়াবিন, ডালের উপর ভরসা রাখতে পারেন।
খাবারের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিকরা কী কী খাবেন —
১) সব্জির মধ্যে খেতে পারেন রাঙা আলু, গাজর, কুমড়ো ও এঁচোড়। পটল, চিচিঙ্গা, চালকুমড়ো, করলা, পেঁপে, মোচা, ক্যাপসিকাম, টোম্যাটো, পেঁয়াজ, আদা, সব ধরনের শাক, বিনস, ডুমুর, শিম।
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
২) ডায়াবেটিস রোগীদের আটা বা ময়দার পরিবর্তে মিসির রুটি বা বেসনের রুটি খেতে পারেন । এটি প্রোটিনের পরিমাণ বাড়াবে এবং শরীরে সুগারের মাত্রা কমিয়ে দেবে। আপনার খাদ্যতালিকায় মসুর ডাল, ডিম, মুরগির মাংস, দই, সালাদ এবং সবুজ পাতা অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩) প্রতিদিন তাজা ফলমূল খাবেন, সারা দিনের খাবার ৫ বা ৬ ভাগে ভাগ করে খান। মিষ্টি খাবারের বদলে টক দই, ফল খেতে পারেন।
আরোও পড়ুন,
Indulekha Hair Oil Benefits: ইন্দুলেখা তেল কী সত্যিই চুল পড়া বন্ধ করে?