দই বাঙালিদের একটি প্রিয় খাবারের মধ্যে পড়ে,, শেষ পাতে এক চামচ দই ব্যাস খাওয়াটা পুরো তৃপ্তি হয়।। কলা, স্ট্রবেরি, আম, চিক্কু এবং এই জাতীয় ফল একটি ব্লেন্ডারে নিন এবং এক কাপ ঘন দই যোগ করুন। ইচ্ছা হলে চিনি এবং বরফ যোগ করুন। এক মিনিটের জন্য মন্থন করুন এবং সেখানে আপনি একটি সুন্দর, ক্রিমি এবং স্বাস্থ্যকর স্মুদি পাবেন!
এখানে কিছু সাধারণ খাবার রয়েছে যা দই দিয়ে খাওয়া যেতে পারে:
ভাত: দই সাধারণ ভাপানো ভাতের সাথে পরিবেশন করা যেতে পারে বা ভাতের সাথে মিশিয়ে দই ভাত তৈরি করা যেতে পারে।
রোটি: চাপাতি বা রোটির মতো ভারতীয় ফ্ল্যাটব্রেডের সাথে দই খাওয়া যেতে পারে। এটি একটি ডুব বা রুটির উপর ছড়িয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পরাঠা: পরাঠা, যা ভারতীয় রুটিতে ঠাসা, শীতল অনুষঙ্গ হিসাবে দই দিয়ে উপভোগ করা যেতে পারে।
ফল: দই একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর ডেজার্ট বা স্ন্যাক তৈরি করতে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি বা আমের মতো তাজা ফলের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে। এটি ফলের সালাদেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
দই কখন খাওয়া ভালো?
বিকেলকে দই খাওয়ার সেরা সময় বলে মনে করা হয়। এতে হজমশক্তি খুব ভাল হয়। দিনের বেলা দই খেলে তা সহজে হজম হয়।
সরাসরি দই খাওয়া যাবে কি?
দই প্রোটিনের একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু উৎস যা অনেকেরই পছন্দ। গাঁজানো দুধ থেকে তৈরি, দই একটি মসলাযুক্ত সালাদ ড্রেসিং, ডুবিয়ে, পানীয় হিসাবে বা স্বাদযুক্ত হিমায়িত আকারে ডেজার্ট এবং স্ন্যাক হিসাবে খাওয়া যেতে পারে।
টকদই খাওয়ার নিয়ম এবং সময়
টকদই খাওয়ার উপযুক্ত একটি সময় হলো দুপুর বা সকালে খাওয়ার পর। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ২০০-২৫০ গ্রাম টকদই খেতে পারেন।
টকদই খাওয়ার উপকারিতা
টকদই এ রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি৬, ভিটামিন-বি১২ সহ প্রয়োজনীয় নানা উপাদান। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ওটস, স্মুদি, ভাত, রুটি এমনকী ফলের সঙ্গে টক দই খাওয়া হয়। এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যার সঙ্গে টক দই খেলে আপনার হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে।
পাকা আম আর টক দই একসঙ্গে খাচ্ছেন? এভাবে টক দই খেলে আপনার পেটের গণ্ডগোল, পেটে ফোলাভাব, গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হবে।
স্মুদি বানাতে অনেকেই টক দই ও দুধ ব্যবহার করেন। এতে পেটের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
““”””টকদই ওজন কমাতে সাহায্য করে””””
দেহের অতিরিক্ত ওজন আমাদের অনেক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই অতিরিক্ত ওজনের জন্য আমাদের শরীরে নানা রোগের উৎপত্তি হয়। কিন্তু টক দই খেলে আপনি খুব সহজেই বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। টক দই শরীরের ফ্যাট বার্ন করে বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।
Read More,
Food For Hair Growth – চুলের পুষ্টির জন্য খাবার
Tags – Health Tips, eaten with curd
Stomach Care : শরীর সুস্থ্য রাখতে চাইলে পেট অবশ্যই পরিষ্কার রাখা খুব প্রয়োজন…. এটি শরীর…
আজকাল বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকলেরই ফুসকুড়ির সমস্যা হয়ে থাকে…. গরম থেকে হওয়া ফুসকুড়ি- ব্যথা ও…
এই গরমে রোদে কাজের জন্যে বেরোতেই হয়…. আর এর জন্য মুখ তৈলাক্ত হয়ে যায় ভীষণ…
আজকাল রোদের তাপে, ধুলো বালি দূষণের কারণে বয়স না হতেই বয়স্ক লাগে অনেককে। মুখে চটজলদি…
দিন দিন যেনো ত্বকের সমস্যা বেড়েই চলছে,, ত্বকে দাগ ছোপ হওয়া, অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া…
সামনেই তো পুজো এখন থেকেই রূপচর্চা একটু শুরু না করে দিলে হয়… কিনতু এর জন্য…
Leave a Comment