Spread the love

সেক্সি ফিগার পেতে পাতে রাখুন এই খাবার – Follow These Foods To Get A Sexy Figure


টক দইয়ের গুন সম্পর্কে কমবেশি সকলেরই জানা। শারীরিক সমস্যার সমাধানেও দই খুব উপকারি। আপনারা জানেন কি প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে নানা শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পেলে। শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই- য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেতে পারেন।। মিলবে দারুণ উপকার।



IMG_20220721_202139-1658415110760 সেক্সি ফিগার পেতে পাতে রাখুন এই খাবার - Follow These Foods To Get A Sexy Figure

Sexy’ ফিগার পেতে এগুলী খাবার খেতে হবে


দই খেতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যাটা খুবই কম। গরম পড়তে না পড়তেই টকদই খাওয়ার প্রবণতাটা একলাফে দ্বিগুন বেড়ে যায়। দেহে প্রো-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে টকদই। আর সঙ্গে যদি মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েকটা কিসমিস। ব্যাস নিমেষে হাজারো সমস্যার সমাধান। আবার অনেকেই আছেন যারা সারাবছর টক দই খান। গরম হোক বা শীতকাল টক দই সবসময়েই উপকারি শরীরের জন্য। গরমের দুপুর টকদই যেন ম্যাজিকের কাজ করে।


টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অস্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যা পাচন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এমন ব্যাকটেরিয়াকে বিনাশ করে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন করে। বদহজমের সমস্যা থেকে পেট গরম, ওষুধ খেয়ে কমছে না। চটজলদি টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিসের মিশ্রন ওষুধের চেয়েও ভাল কাজ করবে। পেটে ঠান্ডা যেমন হবে তেমনই গলা,বুক জ্বালা থেকেও রেহাই মিলবে।


টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে দাঁত যেমন ভাল থাকে। যাদের পাইরিয়া রয়েছে সেই সমস্যাও মিটে যায়। খাওয়ার পর যারা দই খান, তাতেও কয়েকটা কিসমিস মিশিয়ে খেতে পারেন। দই এবং কিসমিস দুটোতেই ক্যালসিয়াম রয়েছে। সুতরাং গাঁটের ব্যথায় যারা ভুগছেন তারা অনায়াসেই এটি খেতে পারেন। যারা ওজন কমাতে চাইছেন, দই তাদের জন্য ভীষণ উপকারী।


কোলেস্টেরল লেভেল কমানো থেকে উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে দই। পেট ব্যথা, বুক জ্বালা, পেট ফাঁপা এমন সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগলেই বুঝবেন আপনি পেপটিক আলসারের আক্রান্ত। পেপটিক আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে দই।


IMG_20220721_202118-1658415111050 সেক্সি ফিগার পেতে পাতে রাখুন এই খাবার - Follow These Foods To Get A Sexy Figure

দিনে দিনে ফিগার যেন আরও বোল্ড, ফাঁস ডায়েটের গোপন রহস্য


টকদই সেবনের নিয়ম এবং সময়

টকদই খাওয়ার উপযুক্ত একটি সময় হলো দুপুর বা সকালে খাওয়ার পর। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ২০০-২৫০ গ্রাম টকদই খেতে পারেন। অপ্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ১০০ গ্রাম করে খেতে পারে।


টকদই খাওয়ার উপকারিতা

টকদই এ রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি৬, ভিটামিন-বি১২ সহ প্রয়োজনীয় নানা উপাদান।




Tags – Health Tips Health Care Life Style Diet Routine

By Bristy

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *