শনি দেবতাকে সকলে ভয় পান,, ইনি খুবই রাগী।। শনি হলেন কর্মফলের দেবতা। যে যেমন কাজ করে, তাকে তেমন ফল দেন শনি। শনির রাগ বড় ভয়ানক বলে শনিকে সবাই ভয় পান। ভালো কাজ করলে শনির আশীর্বাদে জীবনে শুভ সময় আসে। প্রতি শনিবার শনির পুজো করলে তাঁকে প্রীত করা যায়। বিশেষ করে যারা শনি বাড়ে জন্ম। এদের শনির পুজো করা একান্ত প্রয়োজন।
আজ আমরা আপনাদের জানাবো শনিবার রাতে কোন কোন কাজ করলে শনিদেব প্রসন্ন হন এবং তাঁর অশুভ দৃষ্টি কেটে শুভ দৃষ্টি আমাদের উপর পড়ে।
** ধুনো শনিদেবের অত্যন্ত প্রিয় বলে মনে করা হয়। ধুনো জ্বালালে শনি প্রীত হন। তাই শনিবার রাতে ধুনো জ্বালালে তিনি আপনার উপর সন্তুষ্ট হন। ঘরে বাইরে সব জায়গায় ধুনো দেখান।।
** শনিবার সন্ধেয় কোনও শনি মন্দিরে গিয়ে সর্ষের তেলের প্রদীপ জ্বালান। সেই তেলে একটু তিল মিশিয়ে নিন। এর ফলে শনিদেব প্রীত হবেন এবং আপনার উপর থেকে কুদৃষ্টি সরিয়ে নেবেন।
** কলো কুকুরকে শনির প্রতিনিধি বলে মনে করা হয়। শনিবার সন্ধেয় কালো কুকুরকে অবশ্যই খাবার খাওয়ান।
**আপনি চাইলে শনিদেবকে লাল চন্দন নিবেদন করতে পারেন। এতে শনিদেব শান্ত হবেন এবং অশুভ প্রভাবও দূর হবে।
** দরিদ্র ও অভাবীদের সহায়তা করুন– দরিদ্র ও অভাবী মানুষকে সাহায্য করলে শনি দেব সন্তুষ্ট হন। পাশাপাশি শনিবারে ক্ষুধার্ত মানুষকে খাবার দান করুন, শনিদেব খুশি হবেন।।
**শনি মন্ত্র জপ করুন– শনি মন্ত্র জপ করলে আপনার জীবনে ইতিবাচকতা এবং সমৃদ্ধি আসতে আসবে। আপনার কপাল থেকে সব বাধা কেটে যাবে।।
** শনিবারে শনি পুজা করেন,, অল্প উপকরণঃ ও ফুল দিয়ে এই পূজা সম্পুর্ণ হয়।।
বাঙালির সবচেয়ে বড় পার্বণ হলো দুর্গাপুজো…মহালয়া থেকেই এই আমেজ শুরু হয়ে যায়… মহালয়ার দিনে ভোর…
বছর ঘুরে এলো মা…বনে বনে কাশফুলের দোলা লেগে যায়…. এরই মধ্যে চারিদিকে যেনো পুজো পুজো…
পুজোর আগেই চকচকে ত্বক চাইছেন? কিনতু গরমে রোদে পুড়ে আমাদের ত্বকের অবস্থা বারোটা বেজে গেছে,,,…
বছর পেরিয়ে চলে এলো মহালয়া…. মহালয়া মানেই দেবীর আগমন… আর মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের অবসানে দেবীপক্ষের…
বছর পেরিয়ে চলে এলো মহালয়া…. মহালয়া মানেই দেবীর আগমন… আর মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের অবসানে দেবীপক্ষের…
ভিটামিন সি শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি দেহের ক্ষতিকর পদার্থ থেকে আমাদের রক্ষা করে।…
Leave a Comment