অ্যাভোক্যাডো একটি বিদেশী ফল। অ্যাভোক্যাডো ফলের মূল অংশ কার্বোহাইড্রেট দ্বারা গঠিত, তবে এটি প্রচুর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট দ্বারাও পরিপূর্ণ থাকে। অ্যাভোক্যাডোর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক আছে।।অ্যাভোকাডো, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
এই ফলটি তার পুষ্টিগুণের জন্য মূল্যবান এবং স্বাদ এবং উপাদেয় ভূমিকার কারণে দৈনন্দিন আহারে যুক্ত হতে পারে। এর ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে।
অ্যাভোকাডোর স্বাস্থ্য উপকারিতা
**স্বাস্থ্যকর হার্ট
**স্বাস্থ্যকর দৃষ্টি
**ক্যান্সার প্রতিরোধ
**ভ্রূণ স্বাস্থ্য বৃদ্ধি
**কোষ্ঠকাঠিন্য উপশম
১/ হজমশক্তি বাড়াতে ও ওজন কমাতে: একটি অ্যাভোকাডোতে ১৪ গ্রামের মত ফাইবার থাকে। ফাইবার হজমে সহায়তা করে ,,নিয়মিত ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে কোলন ক্যানসারের আশঙ্কা কমে অনেকটাই।
২/ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করতে: অ্যাভোকাডোতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন বি। এ ছাড়া অ্যাভাকাডোতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং একাধিক খনিজ উপাদান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
৩/ অনিদ্রা প্রতিরোধে: অ্যাভোকাডোতে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ম্যাগনেশিয়াম অনিদ্রা দূর করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৪। চোখ ভাল রাখতে: অ্যাভোকাডোতে থাকে লুটেইন, আলফা ক্যারোটিন ও বিটা ক্যারোটিন। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য এই উপাদানগুলি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। চোখের ছানি পড়া থেকে আটকায়।।
অ্যাভোকাডো খাওয়ার নিয়ম –
✓ অ্যাভোকাডো খাওয়ার উপায় অফুরন্ত! কাঁচা থেকে রান্না করা পর্যন্ত, আপনি অ্যাভোকাডোগুলি বিভিন্ন আকারে উপভোগ করতে পারেন, এখানে অ্যাভোকাডো খাওয়ার জন্য আমার কয়েকটি প্রিয় উপায় রয়েছে।
১) অ্যাভোকাডো টোস্ট অ্যাভোকাডো টোস্টে দুর্দান্ত এবং পুষ্টিকর প্রাতঃরাশের খাবার। বলিয়ুড তারকারা সকালে খেয়ে থাকেন।। ফলের নরম, মসৃণ না হওয়া পর্যন্ত এটিকে একটি ফুড প্রসেসর বা ব্লেন্ডারে রেখে অ্যাভোকাডো ঘন পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর এতে সামান্য নুন ও গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর পাউরুটির টুকরো সোনালি এবং শক্ত হওয়া পর্যন্ত টোস্ট করুন। টোস্টের উপরে অ্যাভোকাডো পেস্ট লাগিয়ে খান। বাটার ও ইউজ করতে পারেন।।
২) অ্যাভোকাডো স্লাইস করে খানঃস্লাইস করা অ্যাভোকাডো সকালের ব্রেকফাস্টে সালাদে ভালো যায়। সত্যিই, টুকরো টুকরো অ্যাভোকাডো যেকোন খাবারই সাজিয়ে তোলে। অ্যাভোকাডো কেটে স্লাইস করে নিয়ে তাতে সামান্য নুন ও গোলমরিচ গুঁড়ো যোগ করে সালাদের মত খেতে পারেন।
এতে অ্যাভোকাডোতে থাকা পুষ্টি সম্পূর্ণ রূপে লাভ করা যায়।৩) অ্যাভোকাডো স্লাইস করে কেটে আপনি যে কোনো সবজি তে ইউজ করতে পারেন।। রান্নার স্বাদ অনুযায়ী অ্যাড করতে পারেন।।
আরোও পড়ুন,
১ মাসে স্লিম ফিগার পেতে কিটো ডায়েট ফলো করুন
বাঙালির সবচেয়ে বড় পার্বণ হলো দুর্গাপুজো…মহালয়া থেকেই এই আমেজ শুরু হয়ে যায়… মহালয়ার দিনে ভোর…
বছর ঘুরে এলো মা…বনে বনে কাশফুলের দোলা লেগে যায়…. এরই মধ্যে চারিদিকে যেনো পুজো পুজো…
পুজোর আগেই চকচকে ত্বক চাইছেন? কিনতু গরমে রোদে পুড়ে আমাদের ত্বকের অবস্থা বারোটা বেজে গেছে,,,…
বছর পেরিয়ে চলে এলো মহালয়া…. মহালয়া মানেই দেবীর আগমন… আর মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের অবসানে দেবীপক্ষের…
বছর পেরিয়ে চলে এলো মহালয়া…. মহালয়া মানেই দেবীর আগমন… আর মহালয়া মানেই পিতৃপক্ষের অবসানে দেবীপক্ষের…
ভিটামিন সি শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি দেহের ক্ষতিকর পদার্থ থেকে আমাদের রক্ষা করে।…
Leave a Comment