Benefits Of Eating Tometo: টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক।। টমেটোতে রয়েছে ভিটামিন সি, লাইকোপিন, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। যাঁরা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্যও এটি খুবই উপকারী, টমেটো এমন একটি ফল যা আমরা সাধারণত সবজি হিসেবেই খাই। পুষ্টিগুণে ভরপুর টমেটো। স্যালাড হিসাবে টমেটো প্রতি বাঙালি বাড়িতেই ব্যবহার হয়ে থাকে। যেটি আমার খুব প্রিয়।।
টমেটো খাওয়ার নিয়ম
টমেটোর গুন –
টমেটো পটাশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে। এ ছাড়াও টমেটোতে রয়েছে Vitamin C, Vitamin B3, B6, B7, Vitamin K এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপেন। টমেটোর বাকি গুণাগুণ জেনে নেওয়া যাক।
রোগ প্রতিরোধ করে: টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A থাকায়, তা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ত্বক ও চুলের যত্ন করে: টমেটোতে থাকা লাইকোপেন (Lycopene) সানবার্ন থেকে ত্বককে রক্ষা করে। নিয়মিত ত্বকে ও চুলে টমেটোর রস লাগাতেও পারেন।
টমেটো মুখে মাখার উপকারীতা
রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে: টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে, যা আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ।।
দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে: টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A আছে। নিয়মিত টমেটো খেলে আমাদের চোখের দৃষ্টি খুবই ভালো থাকে।
টমেটোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম থাকে। এ কারণে নিয়মিত টমেটো খেলে হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
গর্ভাবস্থায় টমেটোর উপকারিতা
টমেটোর ঔষধি গুণের কারণে গর্ভাবস্থায়ও এর ব্যবহার করা যেতেই পারে,,, টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট রয়েছে, মেরুদন্ড এবং মস্তিষ্ক সম্পর্কিত রোগ। এটি বলা যেতে পারে যে টমেটোর বৈশিষ্ট্যগুলি গর্ভাবস্থায় মহিলাদের অনেক বেশি উপকার করতে পারে। টমেটো ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ, যা ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করতে পরিচিত।
টমেটো খেলে কি ওজন কমে
টমেটো ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সির ভালো উৎস। এ দুটি উপাদান ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে শরীরকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। এতে শরীর সুস্থ থাকে।
সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
শরীরকে সুস্থ রাখে
এতে রয়েছে ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম যা হাড়কে মজবুত রাখে। টমেটোর স্যুপে প্রচুর পরিমাণে কপার পাওয়া যায়, যার কারণে স্নায়ুতন্ত্র ঠিক থাকে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম। এসবই মনকে শক্তিশালী রাখে।দাঁত এবং হাড়ের জন্য উপকারি: টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে হাড় শক্ত রাখে এবং হাড়ের সঠিক গঠনে সাহায্য করে।
আবার “””””
অতিরিক্ত টমেটো খেলে কিডনিতে পাথর দেখা দিতে পারে। কারণ, টমেটোতে আছে ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট। শরীরে এর মাত্রা বেড়ে গেলে তা শরীর থেকে সহজে দূর হয় না। এ উপাদান শরীরে জমে কিডনির পাথর তৈরি করতে শুরু করে। বেশি টমেটো খাওয়ার ফলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। এটি কারণ টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং অক্সালেট থাকে যা দেহে প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত থাকে। এগুলি সহজেই শরীর থেকে বিপাকযুক্ত বা নিষ্কাশিত হয় না।
আরও পড়ুন,