Hair Oil For Hair Growth : দিন দিন যা কেমিক্যাল প্রোডাক্ট বেরিয়ে গেছে তা থেকে বোঝা যায় বেশিদিন আর টাক হতে বাকি নেই…. কারো চুল শুষ্ক আবার কারো চুল অতিরিক্ত তৈলাক্ত, কারো চুল পড়ার সমস্যা, কারো চুলের গ্রোথ নিয়ে সমস্যা,, আসলেই কারো শান্তি নেই…তাই চুলের ধরন এবং সমস্যা বুঝে যত্ন নিতে হবে। কোন তেল কোন ধরনের চুলের জন্য ভালো হবে, জেনে নিন এখানে।
চুল গজানোর তেলের নাম কী
চুলে তেল ম্যসাজের উপকারীতা
১. তেল ম্যসাজ করলে চুলের প্রতি গোড়ায় পুষ্টি পৌঁছয়। এতে চুলের গোড়া শক্ত হয়। এর ফলে চুল উজ্জ্বল ও সুন্দর হয়। নিয়মিত তেল ম্যাসাজ করলে ফাটা চুলের সমস্যাও দূর হয়।
২. রক্ত সঞ্চালন: নিয়মিত তেল মালিশ করার সব চেয়ে ভালো সুবিধা হল এটা মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
৩. চুল পড়া কমায়: নিয়মিত তেল মালিশ করলে চুল পড়া কমানোর পাশাপাশি চুল গজাতে সাহায্য করে।
চুল পড়া বন্ধ করা তেলের নাম
৪. জট মুক্ত চুল: কোঁকড়া ও জটালো চুল নিয়ন্ত্রণ করতে তেল দেওয়া উচিৎ।
চুলের যত্নে সেরা ৩ তেল— 1. নারকেল তেল: নারকেল তেল চুলের সেরা তেলগুলির মধ্যে একটি। এটি স্বাস্থ্যকর, নরম এবং সিল্কি চুল দেয়। এই তেল ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা ক্ষতিগ্রস্থ চুল মেরামত করে,, চুল ভেঙে যাওয়া এবং বিভক্ত হওয়া রোধ করে। এবং চুলের দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায় ।
2. অলিভ অয়েলও চুলের জন্য ভাল। এই তেলের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ময়েশ্চারাইজার থাকে।
মেয়েদের চুল ঘন করার তেলের নাম
3. ক্যাস্টর অয়েল: ক্যাস্টর অয়েল চুলের গ্রোথ এর জন্য অত্যন্ত পরিচিত। ক্যাস্টর অয়েলে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার আছে। যা চুলকে পুষ্টি দিয়ে পুনরুদ্ধার করে, চুলের ঘনত্ব বাড়ায় এবং আপনার চুলকে মসৃণ এবং শক্তিশালী করে।
4. কারি পাতার তেল ও কালোজিরা : কারি পাতার তেল চুলের জন্য খুবই ভালো। চুল ভালো রাখতে বেশ কার্যকরী। একটি পাত্রে কারি পাতা ও অল্প কালোজিরা নিন। এবার সেই ফুটাতে থাকুন। রং গাঢ় হয়ে এলে আঁচ বন্ধ করে চাপা দিয়ে রাখুন। এবার ঠান্ডা হওয়ার পরে ছেঁকে নিয়ে শিশিতে ভরে রাখুন। সপ্তাহে দুদিন এই তেল ব্যবহার করলে চুলের গোড়া মজবুত হবে।
আরোও পড়ুন,
Hair Colouring At Home||ঘরে বসে চুল কালার করার উপায়