Spread the love

Heart-Healthy Foods – হার্ট ভালো রাখে যেসব খাবার


Heart-Healthy Vegetables – প্রতি বছর, ২৯ সেপ্টেম্বর এই দিবস পালিত হয়। স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই দিনটি পালন করা হয়। হৃদয় সুস্থ রাখাই বিশ্ব হার্ট দিবসের মূল প্রতিপাদ্য। নিজেকে আরও সক্রিয় রাখা, আরও বেশি করে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অঙ্গীকার করুন এই দিনে।


IMG_20230921_111529 Heart-Healthy Foods - হার্ট ভালো রাখে যেসব খাবার

Heart-healthy fruits

এই হার্ট এর সমস্যা এড়াতে বেশি করে আঁশযুক্ত খাবার খান,,,যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ আছে সেসব খাবার খাবেন। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে সাহায্য করে এই ব্যাকটেরিয়া।


which food is good for heart


বেশি আঁশ আছে এরকম সবজির মধ্যে রয়েছে শিম ও মটরশুঁটি জাতীয় সবজি, কলাই ও ডাল জাতীয় শস্য এবং ফলমূল। স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা জমাট-বাঁধা চর্বি জাতীয় খাবার কমিয়ে ফেলুন।।


চিজ, দই, লাল মাংস, মাখন, কেক, বিস্কিট ও নারকেল তেলে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করুন।


which food is good for heart and kidney

শরীর নামক এই যন্ত্রটিকে যদি সচল রাখতে হয় তাহলে কিন্তু হৃদয়ের দিকে বিশেষ নজর দিতেই হবে।


হৃদয়ের যত্ন নিন

খাবারের মধ্যে দিয়ে শরীরে যে প্রতিরোধ ক্ষমতা আমরা অর্জন করি, তাকে অবহেলা করা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। বিশেষ করে হার্টের যত্নে খাবারদাবার নিয়ে সব সময় সচেতন থাকতে হয়। খুব বেশি তেল-মশলা যেমন এই অসুখে বারণ, তেমনই হার্টের কার্যকারিতা বাড়াতে ও হৃদস্পন্দন ঠিক রাখতে কিছু কিছু খাবার অবশ্যই নিত্য ডায়েটে রাখা উচিত।


সকালে খালি পেটে

৫-৬ টা আমন্ড ও ৪-৫ টা আখরোট খেতে পারেন। সঙ্গে এক গ্লাস জল।


জলখাবার

পোহা, মুগ সেদ্ধ, উপমা, ইডলি, দোসা, ধোকলা, পরোটা বা সুজি রাখতে পারেন। তবে রান্নায় তেলের পরিমাণ সবচেয়ে কম রাখতেই হবে। এর পর এক গ্লাস দুধ বা দই খান।


দুপুরের খাবার

২টি রুটি, এক বাটি সবজি, এক বাটি ডাল, এক টুকরো মাছ স্যালাডও খেতে পারেন।

ডিনার

২টি রুটি, এক বাটি সবজি, এক প্লেট স্যালাড খেতে পারেন।। খিচুরিও খেতে পারেন এক বাটি।

টমেটো

টমেটো হৃৎপিণ্ডের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। এতে পটাশিয়াম, ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘এ’, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এর উপাদান রক্তের কোলেসটেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।


এড়িয়ে চলুন এসব খাবার…..


লবণকে বিদায় জানান

লবণ বেশি খেলে শরীরে রক্তচাপ বেড়ে যায়। এর ফলে বৃদ্ধি পায় হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও।


ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার খাবেন


যেসব খাবারে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ বেশি থাকে সেগুলো আমাদেরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এসব খাবার হৃদরোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়।


ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো খনিজ উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে। হৃদরোগের যেসব কারণ আছে সেগুলো ঠেকাতেও এসব খনিজ ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে।


প্রতিদিন পাঁচটি ফল বা সবজি খাবেন। ছোট্ট এক গ্লাস জুস। মাছ, দুগ্ধজাত খাবার ও হোলগ্রেইনে পাওয়া যায় ভিটামিন বি। কলা, আলু এবং মাছে পটাশিয়াম।

ডাল ও হোলগ্রেইনে ম্যাগনেসিয়াম। দুগ্ধজাত খাবার ও সবুজ পাতার সবজি থেকে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম।


হার্ট দুর্বল হলে কি খাওয়া উচিত


বেশি মোটা হলে ক্যালরি কমিয়ে দিন


আপনি যদি চিনি, লবণ, স্যাচুরেটেড চর্বিযুক্ত খাবার কম খান, ভিটামিন ও মিনারেল আছে এরকম খাবার বেশি খান তাহলে আবার মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম। মনে রাখতে হবে মোটা হলে তা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।


অ্যালকোহল

যারা অ্যালকোহল সেবন করেন তাদের ত্যাগ করার চেষ্টা করা উচিত বা পরিমিত খাওয়া উচিত।


Read More,

Healthy Food Chart For Daily Routine – স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকা



Tags – Health Tips, Lifestyle, Food

By Bristy

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *