Mamaearth tea tree face wash ingredients :জেল্লাদার এবং স্বাস্থ্যোজ্জল ত্বক পাওয়ার জন্যে নিয়মিত যত্ন নেওয়া জরুরি। তাই তো স্কিনকেয়ার রুটিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হল ক্লিনজিং বা ত্বক পরিষ্কার করা। আপনি যদি সঠিক নিয়ম মেনে ত্বক পরিষ্কার করতে না পারেন, তবে একাধিক সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। প্রতিদিনই তো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেন, তাহলে সমস্যা কোথায়? আসলে ফেস ক্লিনজিং করারও কয়েকটি সঠিক নিয়ম রয়েছে, যেগুলি মেনে চলতে পারলেই ত্বকের অর্ধেক সমস্যাই উধাও হয়ে যাবে।
দিনে কতবার ফেস ক্লিনজিং করা উচিত?ত্বক ভালো রাখতে দিনে অন্তত ২ বার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা প্রয়োজন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে শুতে যাওয়ার আগে আর একবার মুখ ধুলেই সুফল পাবেন হাতেনাতে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে অনেকই নানা ধরনের বিউটি প্রডাক্ট মুখে লাগান। তাই তো সকালে উঠে তা অবশ্যই পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। একইভাবে সারাদিনের ধুলো-ময়লা পরিষ্কার করে নিন রাতে। এই দুবার ফেসওয়াশ ব্যবহার করে মুখ ধুলেই ত্বকের হাল ফিরবে অল্প দিনেই।
এর জন্যে বেছে নিন মামার্থ টি ট্রি ফেস ওয়াশ,,, এটিতে রয়েছে নিম এবং চা গাছের তেলের প্রাকৃতিক মিশ্রণ ,,,, এটি ত্বকের প্রাকৃতিক তেল থেকে মুক্ত না করে গভীরভাবে অমেধ্য পরিষ্কার করে, ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে ব্রণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। মুখ ধোয়ার অ্যালোভেরা লালভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। নিম ত্বকের ছিদ্র আটকে থাকা ময়লা এবং অন্যান্য অমেধ্য অপসারণ করে ত্বককে পরিশুদ্ধ করে। টি ট্রি অয়েল ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমায় এবং ত্বকে সতেজ ভাব প্রদান করে।
অতিরিক্ত তেল অপসারণ করে: আপনার মুখ থেকে অতিরিক্ত তেল মুছে ফেলে যা ত্বককে শুষ্ক বা প্রসারিত না করেই পুরোপুরি পরিষ্কার এবং তেলমুক্ত করে।ত্বক পরিষ্কার করে: নিমের নির্যাস ত্বককে বিশুদ্ধ করতে এবং এর স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
মূল উপাদান: নিম, চা গাছের তেল, অ্যাকোয়া, স্টিয়ারিক অ্যাসিড, সোডিয়াম মিথাইল কোকোয়েল টাউরেট, কোকামিডোপ্রোপাইল বিটেইন, ক্যাপ্রিলিল/ক্যাপ্রিল গ্লুকোসাইড, সোডিয়াম লরয়েল সারকোসিনেট, ইথিলিন গ্লাইকোল মোনোস্টিয়ারেট, মিরিস্টিক অ্যাসিড, ইথিলিন অ্যাসিড, ক্যাপ্রিল গ্লুকোসাইড , পামিটিক অ্যাসিড, লরিক অ্যাসিড, সেটিওল এইচই (পিইজি-৭ গ্লিসারিল কোকোয়েট), সোডিয়াম কোকোয়েল আইসেথিওনেট, পটাসিয়াম হাইড্রক্সাইড, পলিসোরবেট 20, সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড, সিটিল অ্যালকোহল, পলিকোয়াটারিয়াম-7, টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইড, ভিটামিন ই, অ্যালোভেরা এক্সট্র্যাক্ট, ইফরা ফ্রিজেন, অ্যালোভেরা, অ্যালকোহল, অ্যালকোহল। Benzoate, Liquorice নির্যাসমূল সুবিধা:
ব্রণ এবং পিম্পল নিয়ন্ত্রণ করে: এটি অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে ব্রণ এবং ব্রণের বিকাশ কমাতে এবং প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।।
অতিরিক্ত তেল দূর করে: ফেস ওয়াশ মুখের অতিরিক্ত তেল দূর করে, ত্বককে শুষ্ক বা প্রসারিত না করেই পুরোপুরি পরিষ্কার ও তেলমুক্ত রাখে।অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল: নিম এবং চা গাছের তেলের প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং ক্লিনজিং বৈশিষ্ট্য নিয়মিত ব্রণ এবং ব্রণ হওয়া প্রতিরোধ করে।
ব্যাবহারবিধি:ভেজা মুখে ফেসওয়াশ লাগানমৃদু, ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে বৃত্তাকার নড়াচড়ায় একটি হালকা ফিনকি তৈরি করুন এবং মুখ ম্যাসেজ করুনহালকা গরম বা কলের জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুনএকটি পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ শুকিয়ে নিন,,,,
মুখ ধোয়ার সময়ে জলের তাপমাত্রা দেখে নিতে ভুলবেন না। খুব ঠান্ডা বা গরম জলে ভুলেও মুখ ধোবেন না। সাধারণ জল দিয়েই মুখ পরিষ্কার করুন।ফেসওয়াশ করার পরে সকালে এবং রাতে অবশ্যই টোনার ও ময়শ্চারাইজার লাগাবেন। দিনের বেলায় সানস্ক্রিনও লাগাতে ভুলবেন না।
Read More,
Episoft Face Wash Benefits||Episoft Face Wash For Oily Skin