১৮৬৩ সালের ১২ ই জানুয়ারী কলকাতার এক গরীব বাঙালি হিন্দু পরিবারে স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম হয়। বিবেকানন্দের বলে যাওয়া কথা গুলো আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে,, এগিয়ে যাওয়ার জন্যে শক্তি দেয়….তিনি আধ্যাত্মিকতার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করতেন ছোটবেলা থেকেই। রামকৃষ্ণ পরমহংস ছিলেন তাঁর আধ্যাত্মিকতার গুরু। তাই আজ আমরা স্বামী বিবেকানন্দের সেরা ১০ টি অনুপ্রেরণামূলক বাণী সম্পর্কে জানব যা আমাদের জীবনে চলার পথে বিভিন্ন সময়ে অনুপ্রেরণা যোগাবে।
( শিক্ষা সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দের বাণী )
স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও উক্তি
১. ইচ্ছা শক্তিই জগৎ কে পরিচালনা করে থাকে।” আপনার মধ্যে যদি কিছু করার জেদ, শক্তি, ধর্য্য থাকে তাহলে আপনি শেষে জিতবেন।।
২. “কোনো বড় কাজই কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট স্বীকার ছাড়া হয় নি।” তাই হাল না ছেড়ে আবার শুরু করতে হবে।।
৩. “সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।”
৪. সোজা রাস্তা কখনোও জীবনকে সোজা ভাবে ওপরে ওঠায় না,, সফল হওয়ার রাস্তা জটিল – আঁকাবাঁকা হয়।।
Swami Vivekananda Speech In Bengali
৫. “এমন কাজ করে চলো যে তুমি হাসতে হাসতে মরবে আর জগৎ তোমার জন্য কাঁদবে।” এই জগৎ তোমায় মনে রাখবে।
৬. “আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।”
৭. “যখন আমাদের মধ্যে অহংকার থাকে না, তখনই আমরা সবথেকে ভালো কাজ করতে পারি, অপরকে আমাদের ভাবে সবচেয়ে বেশি অভিভূত করতে পারি।”
স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা
৮. “মনের মতো কাজ পেলে অতি মূর্খও করতে পারে। যে সকল কাজকেই মনের মতো করে নিতে পারে, সেই বুদ্ধিমান। কোনো কাজই ছোট নয়।”তুমিই পারো তোমার ছোটো কাজটিকে বড়ো করে নিয়ে যাওয়ার।।
৯.’যতদিন বেঁচে আছেন, শিখুন। অভিজ্ঞতা হল পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।’
১০. যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনও দিন ঘৃণা করো না। আর যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।’
Read More,
Happy Makar Sankranti 2024: Wishes( মকর সংক্রান্তির শুভেচ্ছা ২০২৪ )