ডায়েটে এমন কিছু খাবার রাখা উচিৎ যা শরীরের জন্য উপকারী। ওজন এবং ক্যালোরি মেপে ডায়েট চার্ট বানিয়ে নিন। সময় মতো খাবার না খেলেই শরীরে দেখা দেবে একাধিক সমস্যা। রোজকার ডায়েটে এমন কিছু রাখুন যা সহজলভ্য। ডায়েট মানেই দামি খাবার আর বিদেশি ফল নয়। চিঁড়ে, মুড়ি, ভাত, সবজি, মাছ, মাংস, টকদই এসবই খান ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে। এক নজরে দেখে নিন হেলদি ডায়েট চার্ট —
Diet এর কাজ কি?
একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট খাওয়ার অর্থ হল শরীরে শক্তি থাকা, আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করা এবং আপনার মেজাজ বাড়ানো।
৭ দিনে ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
১। যদি আপনি চান তবে সব ধরনের খাবার-ই খেতে পারেন। কিন্তু উচ্চ ক্যালোরি নিয়ে সচেতন থাকুন। ক্যালোরি, চর্বি এবং সোডিয়াম হিসাব করে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
২। একটি দিনে একটি ২০০০ ক্যালোরি খাদ্যের জন্য সবজি কমপক্ষে ২ কাপ এবং ফল ২ কাপ খাওয়ার চেষ্টা করুন। সবুজ শাক, কমলা, লাল আপেল এসব খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩। যদিও ফাইবার সমৃদ্ধ সবজিগুলোতে ক্যালোরি পরিমিতরূপে থাকে, সবসময় এগুলো খেতে ভালো না লাগলে আপনি ফলের রসও খেতে পারেন।
৪। ওটস, গম, বার্লি, আটার রুটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। ওটস, সাদা রুটি, পাস্তা নিয়মিত খেতে পারেন, তবে তা পরিমাণ মত।
আরোও পড়ুন,
১ মাসে স্লিম ফিগার পেতে কিটো ডায়েট ফলো করুন
৫। বাদাম, চর্বিযুক্ত মাছ, এবং উদ্ভিজ্জ তেল সুস্থ অসম্পৃক্ত চর্বি সরবরাহ করে,, যদিও উচ্চ ক্যালোরি থাকে কিন্তু ওজন বৃদ্ধি করে না।
সুস্থ্য থাকার খাবার তালিকা
৬। সামুদ্রিক মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড (omega 3 fatty acid) যা আর্থারাইটিস (arthritis) এবং হৃদযন্ত্রের সমস্যা (heart disease) রুখতে ভীষণ কার্যকরী।
৭। ফুলকপি (cauliflower), ব্রকোলিও কিন্তু রাখতে হবে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায়। ভিটামিন, ফলেট থেকে ফাইবার। আরও নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ধরনের সবজি।
ওজন অনুযায়ী ডায়েট চার্ট
৮। দুর্দান্ত টম্যাটো সূর্যের তাপ থেকে ত্বক বাঁচানো হোক বা রক্তচাপে লাগাম পরাতে। টম্যাটোর (tomatoes) জুড়ি নেই।
আরোও পড়ুন,
Avocado Benefits: অ্যাভোকাডো ফলের ৫ স্বাস্থ্য উপকারিতা