Spread the love

Vitamin D foods – ভিটামিন ডি ফুড


শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি তৈরি হলে, তা নানান গভীর রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, মাংসপেশী ও হাড় মজবুত করা, মানসিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখারা পাশাপাশি হার্ট ও ক্যানসারের মতো রোগ থেকেও ব্যক্তিকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এই ভিটামিন।

শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি।

সূর্য রশ্মি এই ভিটামিনের প্রধান এবং উল্লেখযোগ্য উৎস।ভিটামিন ডি ফ্যাটে দ্রবীভূত হতে পারে, যা শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য শোষণ ও সংগৃহীত করা হয়

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হাড়ের স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে দাঁতের স্বাস্থ্যে ও ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে।


IMG_20230331_160310-1680258833208 Vitamin D foods - ভিটামিন ডি ফুড

Vitamin D Foods In India

ভিটামিন ডি ক্যালশিয়াম, ফসফরাসের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ শোষণে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হাড়ের স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে দাঁতের স্বাস্থ্যে ও ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে।

রোজের খাদ্যাভাসে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি সূর্যালোকের বদলে ভিটামিন ডি-এর চাহিদা পূরণ করতে পারবেন। এর জন্য সবচেয়ে ভাল খাবার হল দুগ্ধজাত পণ্য। দুগ্ধজাত খাবারে ভাল পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। এর জন্য আপনি দুধ, ছানা, দই, চিজ ইত্যাদি খেতে পারেন।


Vitamin D Vegetables


স্যামন, টুনার মতো সামুদ্রিক মাছেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছে বেশ ভাল পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় যা শরীরের অন্যান্য কাজের লাগে।


ডিমও ভিটামিন ডি-এর একটি ভাল উৎস। ডিমের সাদা অংশ প্রোটিনে ভরপুর। এবং হলুদ অংশে আপনি ভিটামিন ও মিনারেল পাবেন। গবেষণা অনুযায়ী, ডিমের কুসুমে ৩৭ আইইউ ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, যা দৈনন্দিন চাহিদার ৫% পূরণ করে।।


ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি


ব্রেকফাস্টে অনেকেই ওটস খান। এটা অবশ্যই একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট। ওটসের মধ্যে ভাল পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। আপনি জলখাবারে দুধ দিয়ে ওটস খেতে পারেন। এতে শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পূরণ হতে পারে।


প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিনে ভরপুর পালং শাক রোজকার খাবারের তালিকায় রাখার পরামর্শ পুষ্টিবিদদের।


ভিটামিন ডি যুক্ত ফলের নাম


সোয়াবিনকে অনেকেই মাংসের সঙ্গে তুলনা করেন। সোয়াবিন শুধু মাংসের মতো খেতেই সুস্বাদু নয়, কিনতু ভিটামিন ডি-এ ঠাসা সোয়াবিন শরীরের জন্য দারুণ উপকারী।


ফলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি। এর জন্য আপনাকে খেতে হবে কমলালেবু। কমলালেবুর রসের মধ্যে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের ভাল পরিমাণে রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী।


IMG_20230331_160221-1680258833773 Vitamin D foods - ভিটামিন ডি ফুড

Top 10 vitamin D Foods

দুধ শরীরের পক্ষে জরুরি

এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি থাকে। তাই প্রতিদিন ১ গ্লাস দুধ পান করা উচিত। এ ছাড়াও চিজ, দই খেলেও উপকার পাওয়া যায়।


ডিম ও মাংস

ডিম এবং মাংস ভিটামিন ডি-এর উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে প্রোটিনও পাওয়া যায়।


১০০ গ্রাম মাশরুম খেলেও বেশ খানিকটা ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে। মাশরুমে খনিজ উপাদানের সাথে ভিটামিন ডি আছে প্রচুর পরিমাণে। তাই খাদ্য তালিকায় মাশরুম রাখুন অবশ্যই।


ভিটামিন যুক্ত খাবার


শরীরে ভিটামিন ডি দরকার কেনো –


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, মাংসপেশী ও হাড় মজবুত করা, মানসিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখারা পাশাপাশি হার্ট ফেলিওর, মধুমেহ ও ক্যানসারের মতো রোগ থেকেও ব্যক্তিকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এই ভিটামিন। আমাদের শারীরিক মানসিক সুস্থতার জন্য এই ভিটামিন কত জরুরি জেনে নিন।


রোগ দূর করে ভিটামিন ডি

শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি তৈরি হলে, তা নানান গভীর রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। হৃদরোগের সম্ভাবনা কম করে ভিটামিন ডি।


IMG_20230331_160243-1680258833545 Vitamin D foods - ভিটামিন ডি ফুড
আরও পড়ুন,

Vitamin D Vegetables And fruits

ডিপ্রেশন কম করে

সমীক্ষা অনুযায়ী এই ভিটামিন আমাদের মেজাজকে প্রভাবিত করে। গবেষকদের দাবী, ডিপ্রেশনের শিকার ব্যক্তিদের ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট দেওয়ায় তাঁদের মধ্যে উন্নতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। ভিটামিন ডি-র অভাব থাকলে, সেই ব্যক্তির মধ্যে অবসাদ, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ার সমস্যা অধিক দেখা যায়।


ওজন কম করে

ওজন কম করতে চাইলে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। যাঁরা নিয়মিত ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি ওষুধ খান, তাঁদের পক্ষে ওজন কম করা সহজ হয়।


রক্তে শর্করার পরিমাণ কম করে

কিছু সমীক্ষা অনুযায়ী ভিটামিন ডি শরীরে ইনসুলিনের স্তরকে সাধারণের তুলনায় বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে মধুমেহর ঝুঁকি কমে।




Tags – Vitamin D, Health Tips


By Bristy

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *