Spread the love

(রচনা — শীতকাল)

শীত তো চলেই এলো…সকল ছাত্রছাত্রীরা নিশ্চয়ই খুঁজছেন মন মতো শীতের রচনা…চিন্তা নেই এইতো চলে এসেছি আমি শীতের রচনা নিয়ে….

আজকের এই পোষ্টে আমরা আলোচনা করব আমার প্রিয় ঋতু শীতকাল রচনা। শীতকাল আমাদের সকলের প্রিয় ঋতু এবং শীতকাল রচনা প্রায়ই পরীক্ষায় আসে শীতকাল রচনা class 5 থেকে class 10 সমস্ত শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট খুব উপকারি হতে চলেছে…..!!

শীতকাল নিয়ে কবিতা

[ ভূমিকা ] পৌষ-মাঘ এই দুই মাসে খুব শীত থাকে …!!অর্থাৎ তখন হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থাকে..যদিও শীতের আগমন অগ্রহায়ণ মাসে ঘটে থাকে এবং শীত শেষ হতে ফাগুন মাস লেগে যায়। অন্যান্য ঋতুর তুলনায় শীতকালে বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রা খুব কম হয়ে যায়, প্রবল বেগে বাতাস বয় এবং শীতকালর দিন ছোট হয় এবং রাত বড় হয়।

ইংরেজি ক্যালেন্ডারের শেষ ও শুরুর মাস দুটিতে শীতকাল বিরাজ করে তবে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত শীত থাকে।

শীতকাল নিয়ে রচনা

কুয়াশা ভরা শীতের সকাল : শীতকালের সকালে মেঘমুক্ত নীল আকাশ দেখা যায় ঘাসের উপরে কুয়াশা পড়ে থাকে। আবার শীতের সকালে চারিদিক কুয়াশায় ভরে যায় এর জন্যে সূর্যকে দেখতে পাওয়া যায় না।

শীতকাল নিয়ে উক্তি

শীতের মৌসুমে পাহাড়ি এলাকা গুলিকে খুব সুন্দর দেখায়,, কারন সেখানে বরফ দেখা যায়…. এই সময় গোলাপ, ডালিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের ফুল ফুটে পরিবেশকে নতুন রূপ দেয় প্রকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

শীতকাল নিয়ে অনুচ্ছেদ

শীতকালের সবুজ শাকসব্জি ও ফল : শীতকালে অনেক নতুন শাকসব্জি পাওয়া যায়। শীতকাল গাজর, মটরশুঁটি, বাধাকপির মতো প্রচুর সবুজ শাকসব্জি দেখতে পাওয়া যায় আবার শীতকালে প্রচুর ফল পাওয়া যায় যেমন আঙ্গুর, কমলা, আপেল, পেয়ারা, পেপে, আখের রস, আনারস ইত্যাদি।

শীতকাল নিয়ে ১০ টি বাক্য

[ ফুল- ফল ]গাছে গাছে চন্দ্রমল্লিকা ,গাঁদা ফুল ফুটে শীতকাল কে সুন্দর সাজিয়ে সাজিয়ে দেয়। এই সময় সারা মাঠ পাকা ধানে ভরে থাকে।

শীতকাল নিয়ে ছন্দ

[ উৎসব]এই সময় অনেক উৎসব হয়…পিঠে পুলি শীত ঋতুর অন্যতম খাবার উৎসব। সরস্বতী পূজা থেকে শুরু করে বড়দিন,, নিউ ইয়ার সবকিছু।। এছাড়াও গ্রাম্য মেলা দেখা যায় ।

উপসংহার] মানুষ শীতকাল কে খুব ভালোবাসে,, কিনতু এর অসুবিধেও রয়েছে….শীতকালে মানুষের পরিশ্রম ও হজম ক্ষমতা বাড়ে কিন্তু শীতকালে গরিব মানুষ শীতের পোশাক কিনতে না পারায় খুব কষ্ট পায়।

প্রচণ্ড শীতের কারণে বহু মানুষ মারা যায়। এই সময় মানুষের ঠান্ডায় হাত-পা ফেটে যায়, সর্দিকাশি, জ্বর ইত্যাদি রোগ হতে দেখা যায়।আমার প্রিয় সকল ছাত্র – ছাত্রী এই সময় খুব সাবধানে থেকো সকলে…. ঠাণ্ডা একদম লাগিয়েও না।।। সুস্থ থাকো!!!!

By Bristy

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *