মেয়েরা তো সাজগোজ করতে খুবই ভালোবাসে। আর যারা মেকআপ ব্যবহার করেন, তারা নিশ্চয়ই কনসিলারের নামও জানেন। কারন এই কনসিলার মুখের দাগ-ছোপ ঢেকে দেয়। এবং আপনার মুখের খুঁত গুলো সব ঢেকে দেয়। কিনতু অনেকে আবার সঠিক কনসিলারের নাম না জেনেই ব্যবহার করে থাকে। এতে কিনতু প্রবলেম আরো হয়…তাই সঠিক কনসিলার বেছে নেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। এবং ব্যবহার জানাটাও তেমনই জরুরি।
কনসিলার ব্যবহার করার নিয়ম
কনসিলার সঠিকভাবে ব্যবহার জানা না থাকলে কনসিলার ব্যবহারের পর দেখা দিতে পারে সমস্যা। ত্বক খসখসে হয়ে যেতে পারে, মেকাপ চিটচিটে হয়ে যেতে পারে,,,ব্রণ হতে পারে, চোখের নিচে বলিরেখা দেখা দিতে পারে। যে সমস্যা ঢাকতে কনসিলার ব্যবহার করছেন, সেসব সমস্যা আরও বেশি করে দেখা দিচ্ছে! তাই কনসিলার শুধু ব্যবহার করলেই হবে না, তার সঠিক নিয়মও জানতে হবে।
তৈলাক্ত ত্বকের বেস্ট কনসিলার
কনসিলার ব্যবহার কেন করবেনমুখে কোনো খুঁত থাকলে তা ঢাকার জন্য কনসিলার ব্যবহার করা হয়। কেউ আবার নাকের পাশের লালচে ব্রণ ঢাকতে। সব ধরনের কাটা দাগ ঢাকতে কনসিলার ব্যবহার করা হয়। ঘা প্রায় শুকিয়ে এসেছে এরকম দাগ হলে সেখানে ঘন ম্যাট কনসিলার ব্যবহার করবেন। ব্যবহারের শেষে সেটিং পাউডার লাগাতে হবে।
সঠিক কনসিলার বাছাই করার টিপস…..
১) দোকান থেকে কনসিলার নিজের ত্বকের সাথে মিলিয়ে নিন।
২) চোখের নিচে ব্যবহারের জন্য ত্বকের রঙের চেয়ে এক বা দুই শেইড হালকা কনসিলার পছন্দ করুন। ত্বকে কনসিলার সেট আপত্বকে কনসিলার ভালোভাবে সেট করার জন্য পাউডার স্পঞ্জ ব্যবহার করতে পারেন। স্পঞ্জে সামান্য পাউডার নিয়ে নিন, তারপর সেটি কনসিলার লাগানো স্থানগুলোতে ব্যবহার করুন।
কনসিলারের কাজ
আমার পছন্দের Swiss Beauty Concealer আপনি ইউজ করতে পারেন। এটি হাই কভারেজ কনসিলার: এই কনসিলারটি উচ্চ কভারেজ প্রদান করে যা দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থায়ী হয়, এটি সারাদিন পরিধানের জন্য নিখুঁত করে তোলে। এই বহুমুখী কনসিলারটি ত্বকের বিভিন্ন অসম্পূর্ণতা, দাগ, কালো দাগ, বয়সের দাগ এবং পিগমেন্টেশন সহ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।সহজেই মিশ্রিত করা যায়: কনসিলারটি একটি ত্রুটিহীন ফিনিশের জন্য যেকোনো ত্বকের টোনের সাথে মেলে। আপনারা চোখ বন্ধ করে পছন্দের শেড অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন।
আরোও পড়ুন,
Summer Healthy Drink: গরমে স্বস্তি পেতে সেরা ৩ পানীয়