দ্রুত ঘন ও লম্বা চুল করার সহজ উপায় – Easy Way To Get Thick And Long Hair
Fast
ঘন ও লম্বা চুল করার সহজ উপায়
চুল লম্বার করার জন্য বাড়তি যত্ন নেয়ার সময় নেই? দরকারও নেই। বরং প্রতিদিন যে
কাজগুলো করছেন, তাই একটু নিয়ম মেনে করলেই বাড়তে শুরু করবে আপনার চুল। দরকার
পড়বে না বিশেষ কোনো যত্নেরও। চলুন জেনে নেয়া যাক চুল দ্রুত লম্বা করার সবচেয়ে
সহজ পাঁচটি উপায়-
কাজগুলো করছেন, তাই একটু নিয়ম মেনে করলেই বাড়তে শুরু করবে আপনার চুল। দরকার
পড়বে না বিশেষ কোনো যত্নেরও। চলুন জেনে নেয়া যাক চুল দ্রুত লম্বা করার সবচেয়ে
সহজ পাঁচটি উপায়-
প্রতিদিন শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই ভালো।অনেকেরই অভ্যাস আছে প্রতিদিন চুলে
শ্যাম্পু করার। এই অভ্যাস আপনারও থাকলে তা বাদ দিতে হবে। কারণ প্রতিদিন
শ্যাম্পু করার ফলে চুলের প্রাকৃতিক তেলের আস্তরণ নষ্ট হতে শুরু হয়। তাই
সপ্তাহে দুদিন শ্যাম্পু করা ভালো। তারপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।।
শ্যাম্পু করার। এই অভ্যাস আপনারও থাকলে তা বাদ দিতে হবে। কারণ প্রতিদিন
শ্যাম্পু করার ফলে চুলের প্রাকৃতিক তেলের আস্তরণ নষ্ট হতে শুরু হয়। তাই
সপ্তাহে দুদিন শ্যাম্পু করা ভালো। তারপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।।
প্রাকৃতিক উপায়ে চুল লম্বা করার উপায়
চুল লম্বা করতে গিয়ে অনেকেই চুল কাটা কিংবা এর আগা কাটতে ফেলতে ভয় পান। ভাবেন,
এতে বুঝি চুল ছোট হয়ে যাবে! কিন্তু ফল হয় উল্টো। অর্থাৎ নিয়মিত আগা ছেঁটে ফেলা
না হলে চুলের ডগা ফেটে যায়, চুল ভেঙে ঝরে যায়।তাই তিনমাস পরপর একবার করে চুল
কেটে ফেলা উচিৎ।
এতে বুঝি চুল ছোট হয়ে যাবে! কিন্তু ফল হয় উল্টো। অর্থাৎ নিয়মিত আগা ছেঁটে ফেলা
না হলে চুলের ডগা ফেটে যায়, চুল ভেঙে ঝরে যায়।তাই তিনমাস পরপর একবার করে চুল
কেটে ফেলা উচিৎ।
চুল লম্বা করার সহজ উপায় জানতে চাই
শুধু শ্যাম্পু করে চুলের ঝলমলেভাব ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়, তাই শ্যাম্পুর পরে
অবশ্যই কন্ডিশনার লাগান। কন্ডিশনার চুলের গভীরে প্রোটিনের মাত্রা ধরে
রাখে।
অবশ্যই কন্ডিশনার লাগান। কন্ডিশনার চুলের গভীরে প্রোটিনের মাত্রা ধরে
রাখে।
চুল ধোওয়ার সময় ব্যবহার করুন ঠান্ডা পানি। ঠান্ডা পানি চুলের কিউটিকল আর
স্ক্যাল্পের রোমছিদ্রগুলো সংকুচিত করে বন্ধ করে দেয়, তাতে চুল অনেক বেশি
মোলায়েম আর চকচকে দেখায়।
স্ক্যাল্পের রোমছিদ্রগুলো সংকুচিত করে বন্ধ করে দেয়, তাতে চুল অনেক বেশি
মোলায়েম আর চকচকে দেখায়।
ভেজা চুল আঁচড়ানোর সময় সাবধান থাকতে হবে। বড় দাঁড়ার চিরুনি দিয়ে ধীরে ধীরে
জট ছাড়িয়ে নিন। চুলের নিচ থেকে আঁচড়াতে শুরু করুন, তারপর উপরের দিকে উঠুন।
উপরের দিক থেকে আঁচড়ালে ছোট ছোট জটগুলো মিলে নিচের দিকে একটা বড়ে জট তৈরি
হবে, তাতে চুল পড়ার পরিমাণও অনেক বেড়ে যাবে। তাই সবসময় চুলের নিচের দিক থেকেই
আঁচড়ান।
জট ছাড়িয়ে নিন। চুলের নিচ থেকে আঁচড়াতে শুরু করুন, তারপর উপরের দিকে উঠুন।
উপরের দিক থেকে আঁচড়ালে ছোট ছোট জটগুলো মিলে নিচের দিকে একটা বড়ে জট তৈরি
হবে, তাতে চুল পড়ার পরিমাণও অনেক বেড়ে যাবে। তাই সবসময় চুলের নিচের দিক থেকেই
আঁচড়ান।
Also read,